সংক্ষিপ্ত
- করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে
- পাল্লা দিয়ে বাড়ছে টিকার চাহিদা
- কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে বিনামূল্য টিকা পাওয়া যাবে
- পায়লা মে-র পরেও তা বলবৎ থাকবে
চিন্তার কোনও কারণ নেই। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে যেভাবে বিনামূল্যে করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে এসেছে আগামী দিনেও সেইভাবেই রাজ্যগুলিকে বিনামূল্য টিকা সরবরাহ করবে। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে তেমনই জানান হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, ভারত সরকার তার কোটার ৫০ শতাংশ ভ্যাকসিন ডোজ বিনামূল্যে রাজ্যগুলিকে দিয়ে দেবে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে সরকার কর্তৃক যে টিকা করণের ব্যবস্থা করা হয়েছে সেটি আগের মত আগামী দিনেও রাজ্যগুলির মাধ্যমেই পরিচালিত হবে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যত বাড়ছে টিকার চাহিদাও ততই বাড়ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি রাজ্যগুলিও টিকাকর্মসূচি শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বেসরকারি ভাবে টাকা দিয়েও টিকা পাওয়া যাচ্ছে। তাই কেন্দ্রীয় সরকারের টিকা কর্মসূচি আগামী দিনে চালু থাকবে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতের নতুন চ্যালেঞ্জ করোনাভাইরাসের তৃতীয় রূপান্তর, মহামারির রুখতে কতটা কার্যকর দেশীয় টিকা
আগামী পয়লা মে থেকে ১৮ বছরের উর্ধ্ব সমস্ত নাগরিকদের টিকা দেওয়া হবে বলেও ঘোষণা করা হয়েছে। সরকারি সংস্থার পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাও করোনাভাইরাসের টিকা দেবে বলেও ঘোষণা করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সেরাম জানিয়ে তারা খোলা বাজারে করোনাভাইরাসের টিকা বিক্রি করবে ৬০০ টাকায়। আর রাজ্যগুলি যদি টিকা কিনে নাগরিকদের দেয় তাহলে তার দাম পড়বে ৪০০ টাকা প্রতি ডোজ। এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠেছে কেন্দ্রীয় সরকার বিনামূল্যে যে টিকাকরণ কর্মসূচি চালাচ্ছে তা আগামী দিনেও বলবৎ থাকবে কিনা। তারই পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রের এই প্রতিক্রিয়া বলেও মনে করা হচ্ছে।
কেন আমরা এভাবে করোনাভাইরাসের টিকা অপচয় করছি, মহামারির নিয়ে রীতিমত উদ্বেগ প্রকাশ দিল্লি আদালতের ...
স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রের খবর এখনও পর্যন্ত ১৩ কোটিরও বেশি মানুষকে টিকা প্রদান করা হয়েছে। আগামীদিনে টিকা কর্মসূচি আরও বাড়ান হবে। বেশ কয়েকটি রাজ্যে নিজেরাই উদ্যোগ নিয়ে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে চাইছে। বেশ কয়েকটি টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থা জানিয়েছে খুব তাড়াতাড়ি টিকা সরবরাহের সংখ্যা বাড়ান হবে। টিকার ঘাটতি হবে না বলেও দাবি করা হয়েছে।
'দয়া করে মাস্ক পরে নিন', ভাইরাল ভিডিওতে করোনা মাহামির কথা বলতে গিয়ে চোখে জল চিকিৎসকের