সংক্ষিপ্ত

রাশিয়া-ইউক্রেন সঙ্কটে ত্রাণ সরবারহের প্রথম চালান পাঠানো হবে বলে বার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদীর।  প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন, ইউক্রেনে আটকে যাওয়া সকল ভারতীয় নিরাপদ ও সুরক্ষিত রয়েছে। মোদী উল্লেখ করেছেন যে, দেশের সীমান্তে ইউক্রেণে ত্রাণ সরবারহের প্রথম চালান মঙ্গলবার পাঠানো হবে। 

রাশিয়ার নিউজ এজেন্সি সূত্রের খবর, এদিকে ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে আলোচনা শেষ হয়েছে। এদিকে ইউক্রেন সরকারের অনুরোধে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল, রাসিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছেন। এলিসি প্য়ালেস একটি বিবৃতিতে বলেছে, রাষ্ট্রপতি আন্তর্জাতিক কমিটি যুদ্ধ বন্ধের আবেদন জানিয়েছে। ইউএন রাইট বস অর্থাৎ অধিকার বিষয়ক প্রধান ব্যাচেলেট বলেছেন যে, রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর ইউক্রেনে সাত শিশু সহ অন্তত ১০২ জন বেসামরিক লোক প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছে ৩০৪ জন। এদিকে দেশের সরকারি সূত্রে খবর, মোদীর নের্তৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের পর ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদ্বীপ পুরি, জ্য়োতিরাদিত্য সিন্দ্রিয়া, জেনারেল ভিকে সিংকে ইউক্রেন ইস্যুতে নিযুক্ত করা হয়েছে। যাতে সমন্বয় সাধন করে ছাত্র-ছাত্রীদের সাহায্য করা যায়।

প্রসঙ্গত, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার এই যুদ্ধ ঘোষণার বিরুদ্ধে  কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, 'সারা বিশ্বের পার্থনা ইউক্রেনের জনগণের সঙ্গে থাকবে। তিনি আরও বলেছেন,  রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি পূর্ব পরিকল্পিত যুদ্ধ বেছে নিয়েছেন। যা বিপর্যয়, প্রাণহানি এবং মানুষের দুর্ভোগ বয়ে আনা ছাড়া আর কিছু করবে না ',বলে স্পষ্ট করেছেন বাইডেন। তিনি আরও বলেন, এই হামলা যে, ধ্বংস এবং মৃত্যু ডেকে আনবে, তার জন্য শুধুমাত্র রাশিয়া একাই দায়ী থাকবে।ভারতীয় সময় সকাল ৮ নাগাদ ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালানোর কথা ঘোষণা করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন । তিনি ইউক্রেনের সেনাকে অস্ত্র ছাড়ার কথাও বলেন। এদিকে একইসময়ে ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার বৈঠক চলছে রাষ্ট্রপুঞ্জে।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে যখন প্রথমবার রাশিয়া ইউক্রেনে প্রবেশ করে, তখন প্রেসিডেন্ট পুতিন সমর্থিত বিদ্রোহীরা ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের বেশ বড় একটি এলাকার নিয়ন্ত্রন নিয়ে নেয়। এরপরেই ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করে আসছে। যুদ্ধবন্ধে একটি আন্তর্জাতিক মিনস্ক শান্তি চুক্তি হয়েছিল। কিন্তু তাতে লড়াই থামেনি। আর এই কারণেই রাশিয়ার নেতা বলেছেন, ওই অঞ্চলে তিনি তথাকথিত শান্তিরক্ষী পাঠাচ্ছেন। রাশিয়া ইউক্রেনে প্রবেশের পর কার্যত যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে সেদেশে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া চাইছে ইউক্রেনের মধ্য়ে অস্ত্র বিরতি ঘটাতে। পাশাপাশি ইউক্রনে নাৎসিদের প্রভাব দেখা দিয়েছে। সেই নাৎসিকরণ রুখতেই এই অভিযান। 

রাশিয়া-ইউক্রেন (Russia Ukraine Crisis) সঙ্কটে ত্রাণ সরবারহের প্রথম চালান পাঠানো হবে বলে বার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদীর (PM Modi)।  প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন, ইউক্রেনে আটকে যাওয়া সকল ভারতীয় নিরাপদ ও সুরক্ষিত রয়েছে। মোদী উল্লেখ করেছেন যে, দেশের সীমান্তে ইউক্রেণে ত্রাণ সরবারহের প্রথম চালান মঙ্গলবার পাঠানো হবে। 

রাশিয়ার নিউজ এজেন্সি সূত্রের খবর, এদিকে ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে আলোচনা শেষ হয়েছে। এদিকে ইউক্রেন সরকারের অনুরোধে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল, রাসিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছেন। এলিসি প্য়ালেস একটি বিবৃতিতে বলেছে, রাষ্ট্রপতি আন্তর্জাতিক কমিটি যুদ্ধ বন্ধের আবেদন জানিয়েছে। ইউএন রাইট বস অর্থাৎ অধিকার বিষয়ক প্রধান ব্যাচেলেট বলেছেন যে, রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর ইউক্রেনে সাত শিশু সহ অন্তত ১০২ জন বেসামরিক লোক প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছে ৩০৪ জন। এদিকে দেশের সরকারি সূত্রে খবর, মোদীর নের্তৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের পর ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদ্বীপ পুরি, জ্য়োতিরাদিত্য সিন্দ্রিয়া, জেনারেল ভিকে সিংকে ইউক্রেন ইস্যুতে নিযুক্ত করা হয়েছে। যাতে সমন্বয় সাধন করে ছাত্র-ছাত্রীদের সাহায্য করা যায়।

আরও পড়ুন, বাইডেন না মোদী- আপন নাগরিকদের দেশে ফেরাতে কে বেশি সক্রিয়

প্রসঙ্গত, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার এই যুদ্ধ ঘোষণার বিরুদ্ধে  কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, 'সারা বিশ্বের পার্থনা ইউক্রেনের জনগণের সঙ্গে থাকবে। তিনি আরও বলেছেন,  রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি পূর্ব পরিকল্পিত যুদ্ধ বেছে নিয়েছেন। যা বিপর্যয়, প্রাণহানি এবং মানুষের দুর্ভোগ বয়ে আনা ছাড়া আর কিছু করবে না ',বলে স্পষ্ট করেছেন বাইডেন। তিনি আরও বলেন, এই হামলা যে, ধ্বংস এবং মৃত্যু ডেকে আনবে, তার জন্য শুধুমাত্র রাশিয়া একাই দায়ী থাকবে।ভারতীয় সময় সকাল ৮ নাগাদ ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালানোর কথা ঘোষণা করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন । তিনি ইউক্রেনের সেনাকে অস্ত্র ছাড়ার কথাও বলেন। এদিকে একইসময়ে ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার বৈঠক চলছে রাষ্ট্রপুঞ্জে।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে যখন প্রথমবার রাশিয়া ইউক্রেনে প্রবেশ করে, তখন প্রেসিডেন্ট পুতিন সমর্থিত বিদ্রোহীরা ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের বেশ বড় একটি এলাকার নিয়ন্ত্রন নিয়ে নেয়। এরপরেই ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করে আসছে। যুদ্ধবন্ধে একটি আন্তর্জাতিক মিনস্ক শান্তি চুক্তি হয়েছিল। কিন্তু তাতে লড়াই থামেনি। আর এই কারণেই রাশিয়ার নেতা বলেছেন, ওই অঞ্চলে তিনি তথাকথিত শান্তিরক্ষী পাঠাচ্ছেন। রাশিয়া ইউক্রেনে প্রবেশের পর কার্যত যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে সেদেশে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া চাইছে ইউক্রেনের মধ্য়ে অস্ত্র বিরতি ঘটাতে। পাশাপাশি ইউক্রনে নাৎসিদের প্রভাব দেখা দিয়েছে। সেই নাৎসিকরণ রুখতেই এই অভিযান।