সংক্ষিপ্ত

  • ব্রিকস সম্মেলনের ভার্চুয়াল বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন নরেন্দ্র মোদী 
  • এই বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারেন চিনা প্রেসিডেন্ট জিংপিং 
  • মাত্র ৭ দিনের মধ্যে আবারও মুখোমুখি হচ্ছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান 
  • দুই দেশের প্রধানের মধ্যে এবার কথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে 
     

উত্তপ্ত লাদাখ পরিস্থিতির মধ্যেই আবারও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং-এর  মুখোমুখি হতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার মুখোমুখি হতে চলেছেন তাঁরা।  ব্রিকস দেশগুলির সম্মেলনের মঞ্চেই সামনাসামনি দেখা হতে পারে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের।  গত জুন মাস থেকে চিনা সেনার আগ্রাসনের কারণে উত্তপ্ত রয়েছে পূর্ব লাদাখ সেক্টরের পরিস্থিতি। তারই মধ্যে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার মোদী ও জিংপিং  মুখোমুখি হচ্ছেন। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণে ব্রিকস গ্রুপের দেশগুলির বৈঠকে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা, বাণিজ্য, জ্বালানি নিয়ে মূলত আলোচনা হওয়ার কথা এই বৈঠকে। তবে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধ করা নিয়েও আলোচনা হবে ব্রিকস গ্রুপের দেশগুলির মধ্যে। চিনা রাষ্ট্রপতি ছাড়াও ব্রাজিলের প্রধান জায়ের বোলসোনারো ও রাশিয়ার প্রধান উপস্থিত থাকবেন। ব্রিকস দেশগুলির বৈঠক এমন সময় হচ্ছে যখন লাদাখ সীমান্তে ভারত ও চিনের মধ্যে উত্তাপ বাড়ছে। গত জুন মাস থেকে উত্তপ্ত হচ্ছিল লাদাখ পরিস্থিতি। দুই দেশের সেনা বাহিনীর সংঘর্ষে বিশে জুন ২০ জন ভারতীয় জওয়ান নিহত হয়। চিনা পক্ষেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। কিন্তু কতজন চিনা সেনার মৃত্যু হয়েছে তা এখনও স্পষ্ট করে জানায়নি বেজিং। পাল্টা সীমান্ত মসস্যা জিয়ে রয়েছে। সমস্যা সমাধানে এই নিয়ে অষ্টম পর্যায়ের সামরিক বৈঠকই হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। শেষ বৈঠকে দুই দেশই এপ্রিল মাসের আগের অবস্থানে ফিরে যেতে রাজি হয়েছে। তারপরই মধ্যে মোদী মুখোমুখি হচ্ছে জিংপিং-এর। এর আগে  স্যাংহাই কোঅপরেশন সামিট বা এসসিও সামিটের ভার্চুয়াল বৈঠকে গত ১০ নভেম্বর মুখোমুখি হয়েছিলেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান।

আগামী শীতকালে কেটে যাবে মহামারির মেঘ, দাবি করেছেন করোনা প্রতিষেধক আবিষ্কারকের ...

কোনও প্রতিষেধকই পারবে না করোনা মহামারি রুখতে, আশঙ্কা জাগিয়ে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ...

পূর্ব লাদাখ সেক্টরে উত্তাপের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং-এর সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছিলেন। দুই দেশের বাণিজ্য নিয়েও কথা হয়েছিল। বেজিং-এর আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যেমন চিনে গিয়েছিলেন তেমনই চিনা প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে মোদীও গিয়েছিলেন ওই দেশে। লাদাখ সেক্টরে চিনা সেনার আগ্রাসনের কারণে দুই দেশের সম্পর্ক বর্তমানে তলানিতে ঠেকেছে। যার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বাণিজ্যে। কিন্তু এখন প্রশ্ন লাদাখে বেজিং-এর পদক্ষেপের পর কী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী