সংক্ষিপ্ত

দিল্লির মদনীতি কাণ্ডে অরবিন্দ কেরজিওয়ালকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠান হয়েছে। আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে আগামী ১২ জুলাই পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রাখা হবে।

দিল্লির মদনীতি কাণ্ডে অরবিন্দ কেরজিওয়ালকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠান হয়েছে। আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে আগামী ১২ জুলাই পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রাখা হবে। ভিডিও কনফারেন্সিংএর মাধ্যমে শনিবার দুপুর ২টো দিল্লির রাউন অ্যাভিনিউ কোর্টে এই মামলার শুনানি হয়।

কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই কেজরিওালের জন্য ১৪ দিনের জেল হেফাজত চেয়েছিল। দিল্লির আদালত তদন্ত ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে তার কারাবাসের প্রয়োজন ছিল বলেও জানিয়েছে আদালত। কেজরিওয়ালকে তার তিন দিনের পুলিশ হেফাজতের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে আদালতে হাজির করা হয়েছিল আদালতে। সেখানেই বিচারক সুনেনা শর্মা এই আদেশ দিয়েছেন।

দিল্লির মদ কেলেঙ্কারি ও আর্থিক তছরুপ মামলায় ২৬ জুন অরবিন্দ কেজরিওয়াল তিহার জেল থেকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হওয়ার কেজরিওয়াল ইতিমধ্যেই বিচার বিভাগীয় হেফাজতে ছিবেন। এই মামলায় এর আগে তাঁকে প্রথমে গ্রেফতার করেছিল ইডি।

সিবিআই তার রিমান্ড আবেদনে দাবি করেছে যে অরবিন্দ কেজরিওয়াল হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদের সময় সহযোগিতা করেননি। তদন্ত সংস্থা আরও বলেছে যে কেজরিওয়াল ইচ্ছাকৃতভাবে ফাঁকি দেওয়া উত্তর দিয়েছেন যা রেকর্ডে থাকা প্রমাণের বিপরীত।

সিবিআই দাবি করেছেন, নিজের সপক্ষে এখনও পর্যন্ত কেজরিওয়াল তেমন কোনও প্রমাণ দিতে পারেননি। কেন লাভের ৫ শতাংশ মার্জিন থেকে ১২ শতাংশ বাড়ান হয়েছিল তারও উত্তর দিতে পারেননি। সিবিআই আরও বলেন, কেজরিওয়াল এটাও ব্যাখ্যা করতে পারেননি। কেন কোভিডের দ্বিতীয় তরঙ্গের সময় সংশোধিত আবগারি নীতির জন্য মন্ত্রিপরিষদের অনুমোদন একদিনের মধ্যে তাড়াহুড়ো কেন চালু করা হয়েছিল- তারও উত্তর দিতে পারেনি। সিবিআই আরও অভিযোগ করেছে,দক্ষিণ গ্রুপের অভিযুক্ত ব্যক্তিরা দিল্লিতে শিবির স্থাপন করেছিল এবং তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী বিজয় নায়ারের সঙ্গে বৈঠক করছেন।

সবিস্তারে আসছে,..