সংক্ষিপ্ত
করোনার প্রথম আয়ুর্বেদিক ওষুধ বাজারে আনতে চলেছেন রামদেব
হরিদ্বারে সাংবাদিক সম্মেলনে দাবি যোগগুরুর
দুটি ওষুধ তৈরি করে পতঞ্জলী
যা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রমাণিত
শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে না।রোগ নির্মূলেও সহায়তা করবে বলে দাবি করেছেন যোগগুরু বাবা রামদেবের। মঙ্গলবার হরিদ্বারে একটি অনুষ্ঠানে রামদেব দাবি করেছেন তাঁর সংস্থার করোনাভাইরাস প্রতিহত করতে প্রথম আয়ুর্বেদিক ওষুধ প্রস্তুত করেছে।
রামদেব দাবি করেছেন, আয়ুর্বেদিত চিকিৎসা পদ্ধতি মেনে, গবেষণা করে, প্রমাণ ও পরীক্ষার ওপর ভিত্তি করে ওষুধ প্রস্তুত করা হয়েছে। ক্লিনিক্যাল স্টাডিও করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। পাশাপাশি তাঁর দাবি তাঁর সংস্থার তৈরি ওষুধ মাত্র ৩ দিন ব্যবহার করেই ৬৯ শতাংশ রোগী সুস্থ হয়েছেন। ৭ দিনের ব্যবহারে সুস্থ হয়েছে ১০০ শতাংশ রোগী।
যোগগুরুর সংস্থা পতঞ্জলী করোনাভাইরাস নির্মূল করা ওষুধ দুটির নাম রেখেছে 'করোনিল' আর 'স্বসারি'। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে একশো শতাংশ নিশ্চিত হওয়ার পরই দাবি করা হচ্ছে এই ওষুধ দুটি প্রয়োগে করোনা সেরে যায়।
করোনা লড়াইয়ে আত্মনির্ভরতার নজির কেন্দ্রের, পিএম কেয়ার্স ফান্ডের টাকায় ভেন্টিলেটর ..
শুধু দেশই নয়। বিশ্বও করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ বা প্রতিষেধকের খোঁজ চালাচ্ছে। বিশ্বের একাধিক দেশে পরীক্ষাও চলছে। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে হরিদ্বারে সাংবাদিক বৈঠকে রামদেব ঘোষণা করেন পতঞ্জলী গবেষণা কেন্দ্র ও নিমস-এর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় প্রথম আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করা হয়েছে। যা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। এরজন্য তাঁর সংস্থা গর্ববোধ করছে বলেও জানিয়েছেন রামদেব।
দূর্ষিত জলে করোনাভাইরাসের জিন, ভারতীয় বিজ্ঞানীদের আবিষ্কারের প্রশংসায় বিশ্ব ...
রামদেবের দাবি, ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের সময় করোনিল আর স্বসারি নামের দুটি ওষুধ ২৮০ জন রোগীর ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে। সকল রোগীই সুস্থ হয়ে গেছেন। তিনি আরও দাবি করেন তাঁর সংস্থা করোনাভাইরাসের জটিলতাগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে এই ওষুধ প্রয়োগ করে। দিল্লি আমেদাবাদ সহ বেশ কয়েকটি শহরেই ক্লিনিক্যাল টেস্টের ব্যবস্থা করা হয়েছিল বলেও জানিয়েছন তিনি।
গালওয়ান সীমান্তের 'যুদ্ধ প্রস্তুতি' সরেজমিনে দেখতে, বায়ুসেনা প্রধানের পর এবার সেনা প্রধানের লে সফর ...
পতঞ্জলীর প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মরতা আচার্য বালকৃষ্ণ জানিয়েছেন ৫৪৫ টাকায় করোনাকিটও বাজারে আনা হচ্ছে। এটি মাত্র ৩০ দিন ব্যবহার করা যাবে।তবে এখনই ওই ওষুধের কিট কোথাও পাওয়া যাবে না। আগামী ৭ দিনের মধ্যেই পতঞ্জলীর সব দোকানে ওই কিট সরবরাহ করা হবে বলেই জানিয়েছেন রামদেব।