সংক্ষিপ্ত
করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকারও তৎপর হয়ে উঠেছে। এর পরে, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আবার বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
দেশে ফের দ্রুত গতিতে ছড়াতে শুরু করেছে করোনা ভাইরাস। নতুন রূপ JN.1 আসার পর থেকে, ফের দেশে ছড়াচ্ছে কোভিড। যার কারণে প্রতিনিয়ত বাড়ছে এই মহামারীতে আক্রান্তের সংখ্যা। দেশে করোনা ভাইরাসের সক্রিয় মামলার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭৪২। কেরালায় দেশে করোনার সর্বোচ্চ ১২৮ টি নতুন কেস রিপোর্ট করা হয়েছে। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকারও তৎপর হয়ে উঠেছে। এর পরে, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আবার বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
২৪ ঘন্টায় ৬০০জনেরও বেশি সংক্রমণ
সারা দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ৬৫৬ টি নতুন কেস রিপোর্ট করা হয়েছে, যার মধ্যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোভিড-১৯-এর JN.1 রূপের। মহামারীর প্রাদুর্ভাবের পর থেকে মোট সংক্রামিত মানুষের সংখ্যা ৪.৫ কোটিতে পৌঁছেছে।
কেরালায় সবচেয়ে বেশি কেস রিপোর্ট করা হয়েছে
রবিবার কেরালায় ১২৮টি মামলার খবর পাওয়া গেছে। এর পর কর্ণাটকে ৯৬টি মামলা নথিভুক্ত হয়েছে। কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলি নতুন JN.1 কোভিড ভেরিয়েন্ট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। শুধু ভারতেই নয়, সিঙ্গাপুর এবং ইংল্যান্ডের মতো অন্যান্য দেশেও এই নতুন রূপের কেস পাওয়া গেছে। কেরালায় কোভিড -১৯-এর সর্বাধিক সংখ্যক কেস রিপোর্ট করা হচ্ছে।
বাংলার পরিস্থিতি কী
পশ্চিমবঙ্গে এখনও অবধি ৯ জন করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। সেই সংখ্যা বাড়ছে। পশ্চিমবঙ্গে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ জন। এদের মধ্যে, বেলভিউতে ভর্তি রয়েছেন ২ জন। একজন মিডলটন রো ও অপর আক্রান্ত ভবানীপুরের বাসিন্দা। উডল্যান্ডসে ভর্তি রয়েছেন ভবানীপুরের আরেক বাসিন্দাও। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে কোভিড আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রয়েছে ৬ মাসের এক শিশু। অন্যদিকে, আমরি হাসপাতালের ল্যাবে নমুনা পরীক্ষায় গত ৫ দিনে ৪ জনের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। এদের মধ্যে ২ জনের বাড়ি যাদবপুরে। তাঁরা একই পরিবারের সদস্য।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।