কোভিশিল্ড না কোভ্যাক্সিন - অনুমোদিত টিকাদুটির কোনটি নেবেন? আপাতত কোভিড ভ্যাকসিন গ্রহীতাদের পছন্দ করার কোনও সুযোগ থাকবে না। মঙ্গলবার সরকারের পক্ষ থেকে এমনটাই জানানো হয়েছে।
আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে টিকাকরণ কর্মসূচি। সেইমত প্রস্তুতি প্রায় সারা। গতকালই সেরাম জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার ২০০ টাকা দাম ধার্য্য করেছে ডোজ প্রতি টিকার। সেই মত প্রথম টিকা বাইরে এল সেরাম ইনস্টিটিউটের।
কোভিশিল্ড না কোভ্যাক্সিন - অনুমোদিত টিকাদুটির কোনটি নেবেন? আপাতত কোভিড ভ্যাকসিন গ্রহীতাদের পছন্দ করার কোনও সুযোগ থাকবে না। মঙ্গলবার সরকারের পক্ষ থেকে এমনটাই জানানো হয়েছে।
এপ্রিলের মধ্যে ডোজ প্রতি ২০০ টাকা দরে সিরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে অক্সফোর্ড কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কোভিশিল্ডের আরও ৪.৫ কোটি ডোজ ক্রয় করবে ভারত।
আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পুনের সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাভি-কোভ্যাক্স জোটের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিতে তাদের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন, কোভিশিল্ডের ২০ লক্ষ ডোজ সরবরাহ করবে।
হরিদ্বার জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, ভিন রাজ্য থেকে মকর সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে কুম্ভে আগত তীর্থযাত্রীদের ক্ষেত্রে আরটি পিসিআর নেতিবাচক পরীক্ষার রিপোর্ট থাকাটা বাধ্যতামূলক।
ভারত "জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন" দেওয়ার জন্য প্রতিবেশী দেশগুলিতে সীমিত পরিমাণ কোভিড -১৯ টি ভ্যাকসিন পাঠাবে। ভ্যাকসিনগুলি বাজারের অনুমোদন পাওয়ার পরই বাণিজ্যিক সরবরাহ করা হবে।
সোমবার হেবেই প্রদেশের শিজিয়াজুয়াং থেকে চিন ২০ হাজারেরও বেশি মানুষকে করোনাভাইরাস রোগীদের জন্য নির্ধারিত কোয়ারেন্টাইন সেন্টারগুলিতে চিকিত্সাগত পর্যবেক্ষণের জন্য স্থানান্তরিত করেছে বলে জানা গিয়েছে। জদীর্ঘদিন পর চলতি বছথরের ২ জানুয়ারি এই প্রদেশে আবার ১ জন করোনা রোগী ধরা পড়েছিল। তারপরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানিয়েছে চিন সরকার।
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে, ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে দেশবাসী যেন আত্মতুষ্ট না হয়ে পড়ে। টিকাকরণ শুরু হওয়ার পরও কোভিড মহামারির সময়ে জারি করা বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে।
করোনভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ২০২০ সালের মার্চ মাসে তৈরি করা হয়েছিল পিএম-কেয়ার্স তহবিল। যা নিয়ে পরবর্তীকালে অনেক বিতর্কও হয়েছে।জানা যাচ্ছে সেই তহবিলের টাকা দিয়েই ৩ কোটি স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং অন্যান্য ফ্রন্টলাইন কর্মীদের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দেওয়া হতে পারে।
স্পাইসজেট সংস্থার উড়ানেই ভারতের বিভিন্ন শহরে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে কোভিড ভ্যাকসিন। এদিন স্পাইসজেটের প্রথম বিমানটিতে ৩৪টি বাক্সে ১০৮৮ কেজি টিকা পুনে থেকে দিল্লিতে নিয়ে আসা হয়। ভারতের এই কোভিড লড়াইয়ের অংশ হতে পেরে স্পাইস জেট গর্বিত বলে জানান, সংস্থার চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর অজয় সিং। তিনি বলেন, এদিন থেকে ভারতের মহামারি-বিরোধী লড়াইয়ের এক নতুন পর্বের সূচনা হচ্ছে।
পুনে থেকে স্পাইসজেট-এর এসজি ৭৪৫০ উড়ানে বেলা ২.১৫-র সময় কলকাতায় এসে পৌঁছালো করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন। কলকাতার পর ওই বিমান আরও টিকা নিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির জন্য নিরধারিত টিকা নিয়ে উড়ে যাবে অসমের গুয়াহাটিতে।
কোভিশিল্ডের প্রথম ছবি সামনে এল। মঙ্গলবার সকাল থেকেই করোনা টিকা পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে।
গুজরাতের সর্দার বল্লভবাই প্যাটেল হাসপাতালে পৌঁছে গেছে কোভিশিল্ডের প্রথম। উপমুখ্যমন্ত্রী নীতিন প্যালেট উপস্থিত ছিলেন বিমান বন্দরে।
দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী বিমান বন্দরে পৌঁছাল কোভিশিল্ড।
আমেদাবাদে পৌঁছাল করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড।
কোভিশিল্ড ভর্তি তিনটি ট্রাক মঙ্গলবার ভোররাতে সেরামের টিকা কারখানার বাইরে আসে। গন্তব্য ছিল পুনে বিমান বন্দর।
করোনা টিকার প্রথম ব্যাচ এল সেরামের বাইরে। টিকা পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।