সংক্ষিপ্ত
- কৃষকদের পাশে থাকার বার্তা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর
- পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনা
- কৃষকদের নিয়ে নিম্ন মানের রাজনীতি না করতে আবেদন
- কেন্দ্র সরকারকেও নিশানা করেন কেজরিওয়াল
কৃষকদের নিয়ে নোংরা রাজনীতি করবেন না। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংকে এক হাতে নিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বুধবার সাংবাদিক সম্মেলনে বলে তিনি বলেন রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে আন্দোলনকারী কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে হবে। পাশাপাশি তিনি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন ক্যাপ্টেন সাহেবের ওপর কেন্দ্র চাপ তৈরি করছে। তাঁর পরিবারের ওপর মামলা করছে ইডি। আর সেই কারণেই তিনি বিজেপির মত কথা বলছেন।
কেজরিওয়াল আরও বলেন কেন্দ্রের বিজেপি সরকার দিল্লির নটি স্টেডিয়ামকে জেল তৈরির করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু তিনি তাতে অনুমতি দেননি। আর কেন্দ্রের সরকারের কথা না শোনায় তাঁর ওপর চাপ তৈরি করা হয়েছিল বলেও তিনি অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় সারকার এখন তাঁর ওপর খুবই বিরক্ত হয়েছে। কিন্তু তিনি কারও কথা না শুনে নিজের মনের কথা শুনেই কেন্দ্রকে দিল্লির ৯টি স্টেডিয়ামে কৃষকদের জন্য জেল তৈরির অনুমতি দেননি বলেও জানিয়েছেন। কেজরিওয়ালের অভিযোগ ক্যাম্পেন অমরিন্দর সিং বলছেন দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার কৃষকদের জন্য কালো আইন পাশ করিয়েছে। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর এই অভিযোগেরও বিরোধিতা করেন কেজরিওয়াল। তিনি বলেন এখন নিম্নমানের রাজনীতি না করে দেশের কৃষকদের পাশে দাঁড়ানোই সকলের কর্তব্য। পাশাপাশি তিনি বলেন কৃষ আইন তৈরির প্রস্তুতি শুরি হয়েছিল ২০১৯ সাল। সেই সময় কেন্দ্রের বিজেপি সরকার একটি কমিটি গঠন করেছিল। আর সেই কমিটিতে রাখা হয়েছিল অমরিন্দর সিংকে। কিন্তু একাধিক সুযোগ পেলেও তিনি কৃষি আইনের বিরোধিতা করেননি। পঞ্জাবের মানুষ তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
মর্মান্তিক ঘটনা, বেলুন নিয়ে খেলতে খেলতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল ৪ বছরের শিশু ...
ব্রহ্মপুত্রর পর এবার ঝিলাম নদী, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে চিনের উদ্যোগে জলবিদ্যুৎ প্রকল্প ...
দিল্লির আম আদমি পার্টির সরকার বিক্ষোভকারী কৃষকদের পূর্ণ সমর্থন করছে বলেও জানিয়েছেন কেজরিওয়াল। তিনি করেন এই প্রবল শীতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার কৃষকরা দিল্লির রাজপথে রাত কাটাচ্ছেন। যা অত্যান্ত মর্মান্তিক। তাই কেন্দ্রের কাছে কৃষকদের দাবি মেনে নেওয়ারও আবেদন জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। কৃষকদের দাবি মেনে নূন্যতম সহায়ক মূল্য বা এমএসপি-কে আইনে পরিণত করার আবেদনও জানিয়েছেন তিনি।