সংক্ষিপ্ত
জি-২০ ডিজিটাল মিউজিয়াম হল জি-২০ র জন্য আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক প্রকল্প। অনুষ্ঠান স্থলে ভারত এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবে। ৯ সেপ্টেম্বর জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের জন্য এটি খোলা থাকবে।
জি-২০ সামিট উপলক্ষ্যে সংস্কৃতি মন্ত্রক সংস্কৃতি করিডোর হিসেবে একটি ডিজিটাল মিউজিয়ামের ধারনা তৈরি করেছে। এটি জি-২০র সদস্য ও আমন্ত্রিত দেশগুলির ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করবে আর উদযাপন করবে। কেন্দ্রীয় সরকারের এটাই মূল উদ্দেশ্য। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতের জি-২০ থিম 'বসুধৈব কুটুম্বকম' তুলে ধরাই লক্ষ্য কেন্দ্র সরকারের। বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। কালচালার ওয়ার্কিং গ্রুপ বা CWG এর হলমার্ক ক্যাম্পেইন হল ‘Culture Unites All’ বা সংস্কৃতি আমাদের ঐক্য।
কালচার করিডোরঃ
জি-২০ ডিজিটাল মিউজিয়াম হল জি-২০ র জন্য আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক প্রকল্প। অনুষ্ঠান স্থলে ভারত এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবে। ৯ সেপ্টেম্বর জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের জন্য এটি খোলা থাকবে। পরবর্তীকালে এই প্রদর্শনী দেখার সুযোগ পাবে সাধারণ মানুষ। এটিকে জি-২০এর উত্তরাধিকার প্রকল্প হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে। এই সংস্কৃতি করিডোর জি-২০ ডিজিটাল জাদুঘরের ধারনা এই প্রথম ব্যক্ত করা হয়েছে। এই ধরনের সহযোগিতামূলক প্রকল্পতে এগিয়ে এসেছে সংশ্লিষ্ট দেশগুলি।
নির্মিত জাদুঘর- সংস্কৃতিক করিডোর একটি শক্তিশালী প্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। জ্ঞানের জন্য বিভিন্ন সংস্কৃতিক অভিব্যক্তি বোঝার ও উপলব্ধি প্রচার করা - যা সাধারণ মানুষের কাজে লাগে। এই করিডোরে আইকনির ও উল্লেখযোগ্য সংস্কৃতি তুলে ধরা হয়েছে। আমন্ত্রিত দেশের সংখ্যা ৯।
প্রদর্শনীটি বাস্তব,অধরা ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্যের বিষয়ভিত্তিক কিউরেশন প্রদর্শন করবে। জি২০ ও আমন্ত্রিত দেশগুলি যাদের একটি অনন্য পরিচয় রয়েছে ও আইকনিক হিসেবে দাঁড়িয়ে রয়েছে। মানব সভ্যতার সহস্রাব্দ বিস্তৃত সাংস্কৃতিক চিহ্নিতকারী। সংস্কৃতি করিডোর অন্বেষণ করবে। এটি সর্বজনীন সংস্কৃতিক নীতির সঙ্গে মিলিত হবে , যা অনেক সভ্যতা ও প্রাচীন সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এটি সর্বজনীন সংস্কৃতি নীতির সঙ্গে মিলিত হওয়ার অনেক সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে পরিচালিত করেছে। এবং 'বসুধৈব কুটুম্বকম' বা ওয়ান ওয়ার্ল্ডের গুরুত্বকে আরও ছড়িয়ে দেবে।এর অর্থ হল এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ।