মাটি বাঁচাও আন্দোলনের ডাক সদগুরুর। আরও জানতে ক্লিক করুন নিচের লিঙ্কে।
Sadhguru’s Republic Day Message: 'মাটি বাঁচাও আন্দোলন'-র ডাক, প্রজাতন্ম দিবসের বার্তায় বললেন সদগুরু
১৯৫০ সাল থেকে ২৬ জানুয়ারি দিনটি পালিত হয়ে আসছে প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day) হিসেবে। ভারতীয় সংবিধান গৃহীত হয়েছিল এই বিশেষ দিনে। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালিত হয়। প্রতিবছর এদিন দিল্লিতে কুচকাওয়াচ অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় আট কিলোমিটার অঞ্চল জুড়ে কুচকাওয়াচ হয়। প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে বিভিন্ন রাজ্যের ট্যাবলো অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণ করেন ভারতীয় সেনা, নৌ ও বায়ুসেনা। উপস্থিত থাকেন সকল স্বনামধন্য ব্যক্তিত্ব।
মাটি বাঁচাও আন্দোলনের ডাক সদগুরুর। আরও জানতে ক্লিক করুন নিচের লিঙ্কে।
Sadhguru’s Republic Day Message: 'মাটি বাঁচাও আন্দোলন'-র ডাক, প্রজাতন্ম দিবসের বার্তায় বললেন সদগুরু
প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন পুরুলিয়া শহরের রাস্তায় "ভ্যাকসিনেশন অন হইল"।দিনভর পুরুলিয়া শহরের বিভিন্ন মোড় থেকে অলি গলি ঘুরলো ভ্যাক্সিনেশন অন হুইল।সাস্থ্য দপ্তর এবং একটি স্বেচ্ছাসেবি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে মোট ১০০০ মানুষকে টিকা করনের টার্গেট নিয়ে পুরুলিয়া শহরের জনবহুল এলাকা পোস্ট অফিস মোড়,হাসপাতাল মোড়, এবং হাটতলা মোড়ে থামল ভ্যাকসিন মোবাইল ভ্যান।নানান কাজে ব্যাস্ত পথ চলতি মানুষকে থামিয়ে তাদের আধার কার্ড,ভোটার কার্ড,প্যান কার্ড বা রেশন কার্ড দেখিয়ে দেওয়া হল কোভিশিল্ড এর প্রথম ডোজ এবং কোভ্যাকসিন ও কোভিশিল্ড এর প্রথম এবং দ্বিতীয় দুটি ডোজেই দেওয়া হল।
প্রজাতন্ত্র দিবসের পতাকা উত্তোলনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ভাঙড়ে। ভাঙড় থানার গড়াইজুলি এলাকার ঘটনা। প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন সেখানে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের ব্যবস্থা করেছিল আই এস এফ এর কর্মীরা। তৃণমূল কর্মীরা বাধা দেয় বলে অভিযোগ।
জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে পূর্ব রেল উদযাপন করল ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস। অনুষ্ঠানে উঠে এলো পূর্ব রেলের কাজের বিবরণ। আজকে পূর্ব রেলের স্পোর্টস কমপ্লেক্সে পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার অরুণ অরোরার উপস্থিতিতে ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান শুরু হয় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে। পূর্ব রেলের আরপিরফের পক্ষ থেকে প্যারেডের মাধ্যমে তাকেবিশেষভাবে স্যালুট জানিয়ে সন্মান প্রদর্শন করা হয়।
জাতীয় পতাকা তুলতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়লেন টলি অভিনেতা তথা বিধায়ক হিরণ। পূর্ব মেদিনীপুরের এক জায়গায় প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি উল্টো পতাকা তুললেন। পরে তিনি দাবি করেন, প্রচন্ড হাওয়া দিচ্ছিল, তাতেই পতাকা উল্টে যায়। তবে তৎক্ষণাৎ তারা সেই ভুল সংশোধন করে নিয়েছেন।
ভাঙরে জাতীয় পতাকা উত্তোলনকে ঘিরে তৃণমূল-আইএসএফ সংঘর্ষ। পরে জাতীয় পতাকা তোলেন নওশাদ সিদ্দিকি। এলাকায় মোতায়েন ভাঙর থানার পুলিশ।
সারা দেশের পাশাপাশি বাঁকুড়া জেলা জুড়ে পালিত হল ৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবস। বাঁকুড়া স্টেডিয়ামে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক কে রাধিকা আইয়ার। ছিলেন পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার। জেলা পুলিশের তরফ থেকে অভিবাদন জানানো হয় জেলাশাসক ও পুলিশ সুপার কে। জেলাপুলিশের তরফে হর্ষধ্বনি দেওয়া হয়। জেলা পুলিশের সশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি জেলা পুলিশের বিভিন্ন বিভাগ ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীরা কুচকাওয়াজের মাধ্যমে জেলা শাসককে অভিবাদন জানায় ।
রাজপথে বায়ুসেনার ট্যাবলোতে দেখা গেল রাফালে যুদ্ধ বিমানের প্রথম ভারতীয় মহিলা পাইলট, ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট শিবাঙ্গী সিং-কে।
প্রজাতন্ত্র দিবসে রাজ্য়ের সরকারি অনুষ্ঠানে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে আমন্ত্রণ করা হয়নি, 'এই অস্যুতে এদিন সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, দুর্ভাগ্যজনক। আমাদের সংবিধান মেনে বিরোধীর অধিকার আছে। এরাজ্যে সেটা মানা হয় না। কিন্তু গুজরাতে কংগ্রেস, বিজেপি উন্নয়নে রাজনীতি করে না। তাদের অগ্রগতি হয়। আমাদের দুর্ভাগ্য এরাজ্যে আগে রাজনীতি। শুভেন্দু অধিকারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়েছেন। যে আমাকে হারিয়েছেন, তাঁকে তো সন্মান করতে হবে। এরা শেখেনি।'
প্রজাতন্ত্র দিবসে রাজপথে কুচকাওয়াজ আজ পূর্ণ উৎসাহ, সাহস ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হল। সামরিক শক্তির পাশাপাশি রাজ্যগুলির সাংস্কৃতিক ঝলকও দেখা গেল কুচকাওয়াজে। এখন রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ রাজপথ ছেড়ে রাষ্ট্রপতি ভবনের দিকে যাচ্ছেন।
ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড শত শত ত্রিবর্ণ বেলুন বাতাসে উড়িয়ে দিয়ে শেষ হয়েছে। এসময় বাতাসে ভেসে আসে জাতীয় পতাকার রঙ-এর ত্রিবর্ণ' বিশাল ছবি।
প্রজাতন্ত্র দিবসে আয়োজিত প্যারেডে এই বছরের গ্র্যান্ড ফ্লাই-পাস্টে প্রথমবারের মতো ৭৫ টি বিমান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। প্রদর্শনীতে থাকা বিমানের মধ্যে রয়েছে মিগ-২৯, সেই সঙ্গে রাফালে। ৭ রাফালে, ১৭ জাগুয়ার এবং মিগ-২৯ কুচকাওয়াজে তাদের দক্ষতার দেখা মিলল।
৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয় উত্তর ২৪ পরগণার বারাসাত কাছারি ময়দানে। তবে কোভিডের জেরে এবছরও করোনা আবহে বারাসাত কাছারি ময়দানে খুব একটা জাঁকজমক নেই প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে। প্রতিবছরই প্রশাসনিক গত ভাবে প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রশাসনিক দপ্তরের আধিকারিকদের কুচকাওয়াজের পাশাপাশি অংশগ্রহণ করত বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। স্কুলগুলো বন্ধ থাকায় প্যারেডে অংশ নিচ্ছে না স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা। শুধুমাত্র পুলিশ, সিভিল ডিফেন্স এবং আফগানি দপ্তরের বিশেষ প্লাটুন অংশ নেয় প্রজাতন্ত্র দিবসের বিশেষ কুচকাওয়াজে।
ঋষি অরবিন্দর ১৫০ তম জন্মবার্ষিকীর স্মরণে সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের ট্যাবলো প্রদর্শনী
উত্তর প্রদেশের ছক রাজ্য সরকারের নতুন ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ নীতি এবং শিল্প উন্নয়ন নীতির উপর ভিত্তি করে 'এক জেলা এক পণ্য'-এর মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের মাধ্যমে কৃতিত্বের দেখা মিলল ট্যাবলোতে। এর সাথে কাশী বিশ্বনাথ করিডোরও প্রদর্শন করা হয়।
পতাকা হাতে নিয়ে ৭৩ প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন টলি অভিনেতা দেব,
উত্তর দিনাজপুরে প্রজাতন্ত্র দিবস পালন। রায়গঞ্জ স্টেডিয়ামে কোভিড বিধি মেনে পালিত হয় সাধারনতন্ত্র দিবস উদযাপন। সকাল ৯ টা বেজে ৫ মিনিটে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন উত্তর দিনাজপুর জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মীনা। উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার সানা আখতার। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর সম্মিলিত বাহিনী পরিদর্শন করেন জেলাশাসক। রায়গঞ্জ স্টেডিয়ামে আয়োজিত ৭৩ তম সাধারনতন্ত্র দিবসের মূল আকর্ষন ছিল সম্মিলিত বাহিনীর কুচকাওয়াজ প্রদর্শন। উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন দপ্তরের সামাজিক কল্যানমূলক কাজের উদাহরন তুলে ধরে ১১ টি ট্যাবলো প্রদর্শন করে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ট্যাবলো ছিল রায়গঞ্জ পুরসভা আয়োজিত 'লক্ষীর ভান্ডার' প্রকল্পের ট্যাবলো।
৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন মিমি চক্রবর্তী,
জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে শেষ হল নয়াদিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান।
নেতাজি স্মরণে দিল্লির রাজপথে CPWD ট্যাবলো। অনন্য মুহূর্তের সাক্ষী হল দেশ।