সংক্ষিপ্ত

আকাশপথে যুদ্ধের শক্তি বৃদ্ধি করতে তৈরি করা হবে এয়ার লঞ্চড আনম্যানড এরিয়াল ভেহিকল। DTTI-এর আওতায় বিমান, নৌবাহিনী, স্থলবাহিনী ও বিমানবাহী ক্যারিয়ার প্রযুক্তির ওপর দুই দেশের যৌথ দল কাজ করবে।

তালিবানরা ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পাকিস্তান মদতপুষ্ট জঙ্গিসংগঠনগুলির আস্ফালন বেড়েছে। ফলে নয়া চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে ভারতের সামনে। সেই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় তৈরি হবে আকাশপথে যুদ্ধের নয়া হাতিয়ার। এমন লক্ষ্যেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হল ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে। 

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Ministry of Defence) ও মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অফ ডিফেন্স (US Department of Defence) এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে আকাশপথে যুদ্ধের শক্তি বৃদ্ধি করতে তৈরি করা হবে এয়ার লঞ্চড আনম্যানড এরিয়াল ভেহিকল (Air-Launched Unmanned Aerial Vehicle) বা ALUAV। 

জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ এয়ার সিস্টেমস ইন ডিফেন্স টেকনোলজি অ্যান্ড ট্রেড ইনিশিয়েটিভ (DTTI)-এর অধীনে এই প্রজেক্ট রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে গবেষণা, উন্নয়ন, পরীক্ষা ও মূল্যায়নের যৌথ সহযোগিতার কথা বলা হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। দুই দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ২০০৬ সালের জানুয়ারি মাসে প্রথম এই ধরণের চুক্তি স্বাক্ষর করে। সেই চুক্তির পুনর্নবীকরণ হয় ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে।

নিজের পার্সে কত টাকা রাখেন মুকেশ অম্বানি, জানলে চোখ কপালে উঠবে

ব্যাঙ্কের চেক থেকে রান্নার গ্যাসের দাম, পয়লা সেপ্টেম্বর থেকে চালু একাধিক নতুন নিয়ম

Bank Holidays in September : সেপ্টেম্বর মাসে কোন কোন দিনে বন্ধ ব্যাঙ্ক, দেখে নিন তালিকা

এই চুক্তি প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের আদান প্রদানের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সামঞ্জস্যপূর্ণ সংযোগ তৈরি করবে বলেই আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা।  প্রযুক্তি সহযোগিতা গভীর করার দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

DTTI-এর আওতায় বিমান, নৌবাহিনী, স্থলবাহিনী ও বিমানবাহী ক্যারিয়ার প্রযুক্তির ওপর দুই দেশের যৌথ দল কাজ করবে। এই যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপগুলি সংশ্লিষ্ট ডোমেইনে পারস্পরিক সহমতের ভিত্তিতে কাজ করার জন্যই তৈরি করা হয়েছিল। বায়ুসেনার জন্য যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ ALUAV সহ-উন্নয়নের একাধিক ক্ষেত্র তৈরি করছে বলে জানা গিয়েছে।  

ডিআরডিওতে অ্যারোনটিক্যাল ডেভেলপমেন্ট এস্টাব্লিশমেন্ট এবং এয়ার ফোর্স রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে অ্যারোস্পেস সিস্টেমস ডিরেক্টরেট, ভারতীয় এবং মার্কিন বায়ুসেনার নানা প্রকল্প বাস্তবায়নের চেষ্টা চালাচ্ছে।