সংক্ষিপ্ত

বাচ্চাদের আর্থিক ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে প্যান কার্ডের গুরুত্ব, স্কলারশিপ, বিনিয়োগ, এবং ট্যাক্সের সুবিধা। বাড়িতে বসেই NSDL পোর্টালের মাধ্যমে প্যান কার্ড তৈরির পদ্ধতি।

সব জরুরি পরিষেবা পেতে দিতে হচ্ছে প্যান নম্বর। ব্যাঙ্কের কাজ থেকে সরকারি যে কোনও কাজে দরকার প্যান কার্ড নম্বর। তেমনই কোনও বিশেষ সুবিধা পেতে চাইলে দরকার হয় এই নম্বর। বড়দের তো বটেই এবার বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দরকার প্যান কার্ড। এবার থেকে প্যান কার্ড থাকলে কোনও শিশুর আর্থিক ভবিষ্যতের ভিত্তি স্থাপিত হন। স্কলারশিপ পাওয়া সহজ হবে। তেমনই অনেক বাচ্চার জন্য বিমা করতে সুবিধা হবে। জেনে নিন কীভাবে বানাবেন প্যান কার্ড।

বিনিয়োগ, মিউচুয়াল ফান্ড, স্টক বা অন্যান্য ক্ষেত্রে শিশুর নাম তালিকাযুক্ত করতে হলে দরকার বাচ্চার প্যান কার্ড নম্বর। বাচ্চার প্যান কার্ড থাকলে এই ধরনের জিনিসে বাচ্চার নাম ঢোকানো সহজ হবে। তাই দ্রুত বানিয়ে নিন বাচ্চার প্যান কার্ড।

অনেক শিশুই অভিনয় করেন, খেলাধুলা করেন কিংবা ব্যবসার সঙ্গে বাচ্চার নাম যুক্ত থাকে। এইভাবে অপ্রাপ্তবয়স্করা যে টারা রোজগার করেন তার ট্যাক্স দেওয়ার জন্য প্যান কার্ড বাধ্যতামূলক। তাই দেরি না করে বানিয়ে ফেলুন বাচ্চার প্যান কার্ড। বাচ্চার ১ বছর বয়স হলেই বানাতে পারবেন প্যান কার্ড।

অনেক বাচ্চা বৃত্তি পেয়ে থাকে। সেই সুবিধা লাভের জন্য একটি প্যান কার্ড থাকা জরুরি। তাই বানিয়ে ফেলুন বাচ্চার প্যান কার্ড।

এখন প্রশ্ন হল কীভাবে বানাবেন বাচ্চার প্যান কার্ড? অনেকে মনে করেন কোনও নির্দিষ্ট স্থানে বাচ্চাকে নিয়ে গিয়ে বানাতে হবে প্যান কার্ড। এতে বাচ্চার ঝক্কির শেষ নেই। এমন ধারণা একেবারে ভুল। বাড়ি বসেই বানাতে পারবেন প্যান কার্ড। জেনে নিন কীভাবে বানানবে।

NSFL পোর্টালে যান প্রথমে। এবার সেখানে নতুন প্যান কার্ড তৈরির অপশন খুঁজে বের করে তাতে ক্লিক করুন। সেখানেই সম্পূর্ণ তথ্য পাবেন। খুব সহজে বানানো সম্ভব প্যান কার্ড। এবার এই পদ্ধতি মেনে বানিয়ে ফেলুন বাচ্চার প্যান কার্ড। বাচ্চার ভবিষ্যত সুন্দর করতে বানাতে পারেন এই কার্ড।