সংক্ষিপ্ত
- বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার চক্ষুবিশেষজ্ঞ
- আইএস সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল
- জঙ্গিদের তৈরি করছিল একাধিক অ্যাপ
- দিল্লি আনার তোড়জোড় শুরু
এবার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার জালে পড়ল বেঙ্গালুরুর এক চক্ষুবিশেষজ্ঞ। বেঙ্গালুরুর এমএস রামাইয়া মেডিক্যাল কলেজে কর্মরত সে। তদন্তকারী সংস্থার দাবি ধৃত আবদুর রহমান আইএস জঙ্গি সংগঠনের জন্য একটি বিশেষ অ্যাপ তৈরি করেছিল। যার মূল্য উদ্দেশ্য ছিল সংঘাত সংকূল এলাকাগুলিতে আহত আইএস জঙ্গিদের চিকিৎসা সংক্রান্ত সুযোগ সুবিধে প্রদান করা। এনআইএ-র দাবি আইএস জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের চিকিৎসার জন্য ২০১৪ সালের গোড়ার দিতে রহমান সিরিয়া গিয়েছিল। যেখানে বেশ কয়েকটি মেডিক্যাল ক্যাম্পও পরিদর্শন করে সে। ইসলামিক স্টেটের কর্মীদের সঙ্গে দিন ১০ ছিল সে।
চলতি বছর মার্চ মাসে দিল্লির জামিয়া নগর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল আইএস সমর্থক এক দম্পতি। যারা মূলত কাশ্মীরের বাসিন্দা। তাদের জিজ্ঞাবাদ করেই বেঙ্গালুরু আইএস জঙ্গি আবদুর রহমানের সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে বলেও এইআইএ সূত্রে জানান হয়েছে। সোমবার বেঙ্গালুরুতে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় আবদুর রহমানকে। একই সঙ্গে কর্ণাটক পুলিসের সাহায্যে আবদুর রহমানের তিনতলা বাড়িতে তল্লাশি চালায় জাতীয় তদন্তকারী দলের সদস্যরা। সূত্রের খবর উদ্ধার হয়েছে ডিজিটাল ডিভাইস, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ ইনক্রিমেন্টিং উপাদানসহ বেশ কিছু নথিপত্র। আবদুরকেও নয়া দিল্লিতে এনআইএ-র বিশেষ আদালতে হাজির করা হবে। তার জন্য রিমান্ডে নেওয়া হবে বলেও জানান হয়েছে।
তদন্তকারী সংস্থা সূত্রের খবর গ্রেফতারের সময় আবদুর রহমান স্বীকার করে নিয়েছে সে জামিয়া নগর থেকে ধৃত স্বামী-স্ত্রীকে চিনত। তাদের মাধ্যমেই কাজকর্ম চালাত। আইএস জঙ্গিদের সঙ্গে যোগাযোগ করেই নিরাপদ মেসেজিং প্ল্যাটফর্মে ষড়যন্ত্র করেছিল। আইএস জঙ্গিদের সুবিধার্থ অস্ত্র সম্পর্কিত একটি অ্যাপ তৈরির চেষ্টা করছিল বলেও জানিয়েছে। তার সিরিয়া ভ্রমণের অভিজ্ঞতার কথাও জানিয়েছে তদন্তকারীদের।
চিনের পাশাপাশি পাকিস্তানের দিকেও নজর, সীমান্তে টহল দিচ্ছে তেজস যুদ্ধ বিমান ..
অন্যদিকে দিল্লির জামিয়া নগর থেকে ধৃত দম্পতি ইতিমধ্যেই আইএস সংগঠনের সঙ্গে যুক্তথাকার কথা স্বীকার করে নিয়েছে। পাশাপাশি তাদের জিজ্ঞাবাদ করে আরও বেশ কয়েকজনকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা।
করোনার নতুন প্রজাতি নিয়ে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা, মালয়েশিয়া দাবি করেছে এটি সুপার স্প্রেডার .