সংক্ষিপ্ত

 

  • করোনা নিয়ে সতর্ক করেন প্রধানমন্ত্রী 
  • উৎসবের মরশুমে লাগাম ছাড়া না হতেই পরামর্শ 
  • লকডাউন চলে গেলেও করোনা রয়েছে 
  • স্মরণ করিয়েদেন দেশের মানুষকে 

জনতা কার্ফু থেকে শুরু করে এপর্যন্ত গোটা দেশ একটি কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। আর্থিক গতিবিধির উন্নতি হচ্ছে। অনেকেই বাড়ি থেকে বার হচ্ছেন। উৎসবের এই মরশুমে বাজার ধীরে ধীরে চাঙ্গা হচ্ছে। কিন্তু  আমাদের মনে রাখতে হবে লকডাউন চলে গেছে। কিন্তু ভাইরাস এখনও রয়ে গেছে। তাই প্রতিষেধক না আসা পর্যন্ত গোটা দেশের মানুষের কাছে সাবধানতা অবলম্বন করে চলতে হবে বলে জানিয়েছেন। উৎসবের মরশুমে আন্দন্দের পাশাপাশি সাবধানতা অবলম্বন করা অত্যান্ত জরুরি বলেও জানিয়েছেন তিনি।  তিনি আরও বলেছেন হাত ধোয়ার পাশাপাশি নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব মেনে চলা আর মাস্কের ব্যবহার অত্যান্ত জরুরি। উৎসবের জন্য দেশের মানুষেকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন তিনি। 

দেশের মানুষকে  মহামারি নিয়ে সচেতন করতে মাত্র ১০ মিনিটের জন্য বক্তব্য রাখেন তিনি। আর সেখানে তুলে ধরেন দেশের করোনা চিত্র। 
দেশে সুস্থতার হার ভালো। মৃত্যুর সংখ্যা কম। আমেরিকা সহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের তুলনায় ভারতের অবস্থা অনেকটাই কম। এই অবস্থায় দেশের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো যথেষ্ট উন্নত। কিন্তু এখনও এটা মনে করার সময় আসেনি যে ভারত থেকে করোনা বিদায় নিয়েছে বা করোনাভাইরাস থেকে কোনও ভয় নেই। কিন্তু হালফিল ছবিতে দেখা যাচ্ছে দেশের  অনেক মানুষই নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব মানছেন না। বা মাস্কের ব্যবহারহ করছেন না। এই পরিস্থিতিতে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরও বলেন যে বেশ কয়েকটি দেশ করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি না মানায় আবারও নতুন করে বিপদ ডেকে এনেছে। তাই আমাদেরও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। অসচেতন হলেই বিপদ ডেকে আনবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।  

করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক খুব তাড়াতাড়ি হাতে আসতে পারে বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি তিনি বলেন প্রতিষেধক হাতে আসার পাশাপাশি যাতে যা সবার কাছে দ্রুততার সঙ্গে বিলি করা যায় তারই ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন দ্রুততার সঙ্গে দেশের মানুষের কাছে করোনার প্রতিষেধক পৌছে দেওয়াই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানিয়েছেন তিনি।