সংক্ষিপ্ত

বন্দে ভারতের উদ্বোধন ছাড়াও শাহদোল জেলায় গিয়ে রক্তাল্পতা নির্মূল প্রকল্পও চালু করবেন নরেন্দ্র মোদী। গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে মধ্যপ্রদেশের প্রায় ৩.৫৭ কোটি ‘আয়ুষ্মান’ কার্ড বিতরণ শুরু করবেন তিনি।

পর পর আমেরিকা ও মিশরের আন্তর্জাতিক সফর শেষ করেই ফের ভারতে বন্দে ভারত উদ্বোধনের কাজে লেগে পড়ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ২৭ জুন, মঙ্গলবার, মধ্যপ্রদেশে এই এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্বোধন করবেন তিনি। আগামিকাল সকাল ১০টায় ভোপালের রানী কমলাপতি রেলওয়ে স্টেশন থেকে মোট ৫টি বন্দে ভারতের যাত্রার সূচনা হবে। এই যাত্রাপথে মধ্যপ্রদেশের সাথে জুড়ে যেতে চলেছে গোয়া থেকে সমগ্র বিহার ও ঝাড়খণ্ড। পাঁচটি বন্দে ভারত ট্রেন হল: রানি কমলাপতি- জবলপুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, খাজুরাহো- ভোপাল- ইন্দোর বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, মাদগাঁও (গোয়া)- মুম্বই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, ধারওয়াদ- বেঙ্গালুরু বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং হাতিয়া- পাটনা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।

মঙ্গলবার বন্দে ভারতের উদ্বোধন ছাড়াও শাহদোল জেলায় গিয়ে রক্তাল্পতা নির্মূল প্রকল্পও চালু করবেন নরেন্দ্র মোদী। এই জেলার পাকারিয়া গ্রাম পরিদর্শন করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। এই গ্রামের বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এখান থেকেই গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে মধ্যপ্রদেশের প্রায় ৩.৫৭ কোটি ‘আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা’ (AB-PMJAY) কার্ড বিতরণ শুরু করবেন তিনি। শাহদোল জেলার আদিবাসী সম্প্রদায়, স্ব-সহায়তা গোষ্ঠী, তফসিলি সম্প্রদায়ের মানুষ, কমিটির নেতা এবং গ্রামীণ ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়দের সঙ্গেও কথা বলবেন মোদী।

সফরের দ্বিতীয় পর্বে রানী দুর্গাবতী গৌরব যাত্রা-য় অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী। দিনের শেষে আদিবাসী ও স্থানীয় লোক শিল্পীদের দ্বারা পরিবেশিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেও হাজির থাকবেন তিনি। রাতে ওই গ্রামেই নৈশভোজ করার কথা রয়েছে তাঁর। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে বিবৃতি জারি করে মধ্যপ্রদেশ সফর করার সূচি ঘোষিত হয়েছে। 

আরও পড়ুন- 
Nag Panchami 2023: শ্রাবণ মাসে আসছে নাগপঞ্চমী, জেনে নিন ব্রতের নিয়ম ও দিনক্ষণ
Panchayat Election: ভোটের আবহে তীর ঘুরে গেল রাজীব সিনহার দিকে, নিয়োগের বৈধতায় সন্দেহ রেখে হাইকোর্টে মামলা
Murder Case: অবিশ্বাস্য ঘটনা! বউয়ের ‘খুব কাছাকাছি’ যাওয়ার জন্য বন্ধুর গলা কেটে রক্ত খেলেন কর্ণাটকের ব্যবসায়ী

বিশেষজ্ঞকে ‘পাগলের ডাক্তার’ ভেবে যদি মানসিক ব্যধিগ্রস্ত মানুষ চিকিৎসা করাতে রাজি না হন, তাহলে তাঁকে সাহায্য করবেন কীভাবে?