সংক্ষিপ্ত
শুক্রবার এনসিসি সমাবেশে ভাষণ দেবেন মোদী। এদিন দুপুর বারোটায় রাজধানীর কারিয়াপ্পা গ্রাউন্ডে ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস পিএম সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ।
শুক্রবার এনসিসি সমাবেশে ভাষণ দেবেন মোদী। এদিন দুপুর বারোটায় রাজধানীর কারিয়াপ্পা গ্রাউন্ডে ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস (NCC) পিএম সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Modi)।
২৮ জানুয়ারি শুক্রবার এনসিসি সমাবেশে বক্তব্য রাখতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।এদিন দুপুর বারোটায় রাজধানীর কারিয়াপ্পা গ্রাউন্ডে ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস (NCC) পিএম সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে একটি বিবৃতি অনুসারে, এটি প্রতিবছর ২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গার্ড অব অনার পরিদর্শন করবেন। এদিন এনসিসি ক্যাডেটদের দক্ষতার সাক্ষী হতে চলেছে মোদী। আর্মি অ্যাকশন, মাইক্রোলাইট ফ্লাইং, প্যারাসেলিংয়ের পাশাপাশি সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানে তাঁদের দক্ষতা পদর্শন হবে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সেরারা প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে মেডেল এং ব্যাটন পাবেন।
আরও পড়ুন, Air India: এয়ার ইন্ডিয়া হাতে পেয়েই নয়া বিধি ঘোষণা, একাধিক নিয়মে বদল আনছে সংস্থা
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীকে মন কি বাত অনুষ্ঠানে বেশ কয়েকজন নির্বাচিত ক্যাডেটদের সঙ্গে এনসিসি দিবস পালন করতে গিয়ে প্রশ্নর মুখোমুখী হয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীকে এক ক্যাডেট প্রশ্ন করেন, যদি রাজনীতিতে না আসতেন, তাহলে কী করতেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী প্রথমেই স্বীকার করে নেন এটা খুব কঠিন প্রশ্ন। সব শিশুদের মতোই জীবনের বিভিন্ন পর্বে বিভিন্ন পেশায় আসতে চেয়েছিলেন তিনিও। এটা সত্যি যে তিনি কোনও দিনও রাজনীতিবিদ হওয়ার কথা ভাবেননি। এখন যখন প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসছেন তখন বাকি সব ভূলে গিয়ে এখানেই চূড়ান্ত মন দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, গ্রামের স্কুলে পড়ার সময়, তাঁর এনসিসি বাহিনীতে যোগ দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানেই তিনি শৃঙ্খলার পাঠ পেয়েছিলেন। এসিসি ক্যাডেটের উর্দি তাঁকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছিল বলে জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
উল্লেখ্য, সদ্যই সারা দেশে প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয়েছে। দেশের নিরাপত্তায় জওয়ানেরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন। দিল্লি-সহ সারা দেশ জুড়েই ছিল এবার একাধিক নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা। বিশেষ করে গাজিপুরে ফুলের বাজারে আইইডি (IED) বিস্ফোরক পদার্থ মিলতেই আর সতর্ক হয় কেন্দ্র। সেই জন্য প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে দেশের রাজধানীতে পুলিশের সংখ্যা আরও অনেক সংখ্যায় বাড়িয়ে দেওয়া হয়। এফআরএস বা ফেসিয়াল রিগকনিশন সিস্টেম অর্থাৎ যা মুহূর্তেই মুখাবয়ব সনাক্ত করতে সক্ষম এমনই অতিশক্তিশালী যন্ত্র বসানো হয়। নজর রাখে প্রায় ৩০০ সিসিটিভি(CCTV)। কোনওপ্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতির তৈরি হলেই প্রতিক্রিয়া জানাতে তৈরি করা হয় কুইক রিকঅ্যাকশন টিম(QRT)। মূলত দুষ্কৃতি দ্বারা হামলা চালানো হলে এই নির্দিষ্ট দলই ড্রোন হামলা থেকে রাজধানীকে রক্ষা করবে ।