সংক্ষিপ্ত

  • এবারের বাজেট নির্মলা সীতারামনের কাছে  এক বড় চ্য়ালেঞ্জ
  • বৃদ্ধির হার গত চারদশকে সবচেয়ে কম
  • বেকারত্বের হার ৪৫ বছরে সর্বোচ্ছ হয়েছে
  • এই পরিস্থিতিতে কোন পথে যেতে চলেছে দেশের অর্থনীতি

দেশের অর্থনীতির বহরকে পাঁচ লক্ষ কোটি ডলারে নিয়ে যেতে পারবেন কি নির্মলা সীতারমন? প্রশ্ন এক ও একাধিক

বৃদ্ধির হার--

বৃদ্ধির হার গত ৪২ বছরের মধ্য়ে সর্বাধিক কমযদিও বাজেটের আগে যে আর্থিক সমীক্ষা হয় তাতে দাবি করা হয়েছে, চলতি বছরে বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়াবে ৬.৫ শতাংশে  অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর কিছু আগাম লক্ষণ দেখা দিয়েছে বলে সমীক্ষায় দাবি

কর্মসংস্থান--

২০১৯ সালে দেশে ৪৫ বছরের মধ্য়ে  বেকারির হার সর্বোচ্চ হয়েছিল তারপর থেকে আর কর্মসংস্থানের হাল ফেরেনি ক্রমাগত চলেছে ছাঁটাই নতুন নিয়োগ নেই বললেই চলে এই পরিস্থিতিতে কর্মসংস্থান বাড়ানো অর্থমন্ত্রীর কাছে একটা বড় চ্য়ালেঞ্জ

বিনিয়োগ--

বিনিয়োগের হার ১৭ বছরের মধ্য়ে সবচেয়ে কম কারণ,বাজারে চাহিদা নেই   কর্পোরেট করে বিপুল ছাড়া দেওয়া সত্ত্বেও বাজারে কেনাকাটা বাড়েনি বিনিয়োগও বাড়েনি গৃহস্থ তার সংসার খরচ কমিয়েছে গ্রামের মানুষের হাতে টাকা আসেনি এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ বাড়বে কোন পথে, সেটাই লাখ টাকার প্রশ্ন

আয়করে ছাড়়--

আশা করা হচ্ছে, এবার আয়করে ব্য়াপক ছাড় দেওয়া হতে পারে যাতে করে মধ্য়বিত্তের হাতে টাকা আসে তারা কেনাকাটা করে কিন্তু অনেকেই বলছেন, এই পথে কেনাকাটা বাড়বে না দেশের মাত্র ৫ শতাংশ মানুষ আয়কর দেন তাই আয়করে ছাড় দিয়ে বিশেষ লাভ হবে না তার চেয়ে বরং, গ্রামের মানুষের হাতে টাকা এলে বাজারে কেনাকাটা বাড়বে

রাজকোষ ঘাটতি--

অভিযোগ, গতবছর তাঁর  প্রথম বাজেটে রাজকোষ ঘাটতির আসল অঙ্ক জানাননি নির্মলা সীতারামন তিনি জিডিপির পুরনো পদ্ধতি ধরে অঙ্ক করেছেন যাতে তিনি জিডিপির ৩.৩ শতাংশ রাজকোষ ঘাটতি দেখিয়েছেন যদিও প্রাক্তন অর্থসচিব সুভাষচন্দ্র গর্গ ফাঁস করে দিয়েছেন, প্রকৃত ঘাটতি ৫  শতাংশ ছুঁইছুঁই