সংক্ষিপ্ত
ভারতের প্রতিবেশী দেশে মোট ৩০০টি আসনে ভোট গ্রহণ হবে।
৭ জানুয়ারি, রবিবার বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচন। ভারতের প্রতিবেশী দেশে মোট ৩০০টি আসনে ভোট গ্রহণ হবে। বাংলাদেশের সময় সকাল ৮টায় শুরু হবে ভোটগ্রহণ। চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এই নির্বাচনে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ-সহ একাধিক রাজনৈতিক দল অংশ নিচ্ছে না। প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) অনুপস্থিতির কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা চতুর্থবারের মতো নির্বাচনে জয়ী হতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে।
এবারের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি-জামায়াত-সহ তাদের সমর্থনকারী দলগুলি। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লিগ তার মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের পাশাপাশি দল থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পথ খোলা রাখায় বিপুলসংখ্যক প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদসহ সব মিলিয়ে ২৮টি রাজনৈতিক দলের এক হাজার ৯৭০ জন প্রার্থী এবার ভোটে অংশ নিচ্ছেন।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ৭ জানুয়ারি রবিবার এই নির্বাচনে ৪২ হাজারের বেশি ভোট কেন্দ্রে মোট ১১ কোটি ৯৬ লাখ ভোটার তাদের ভোট দেবেন। নির্বাচনে ২৭টি রাজনৈতিক দলের দেড় হাজারেরও বেশি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একই ঙ্গে দ্বাদশ সাধারণ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবেন শতাধিক বিদেশি পর্যবেক্ষক। এবার ভারতের তিনজন পর্যবেক্ষকও নজরদারিতে রয়েছেন। কড়া নিরাপত্তার মধ্যে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে, তারা ৮ জানুয়ারি সকাল থেকে ফলাফল আশা করছে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার (৭৮) দল নির্বাচন বয়কট করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লিগ টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।