- Home
- World News
- Bangladesh News
- বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার ফেলতে কত মর্কিন ডলার বরাদ্দ? রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই চাঞ্চল্য
বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার ফেলতে কত মর্কিন ডলার বরাদ্দ? রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই চাঞ্চল্য
সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। যেখানে দাবি করা হয়েছে কোন দেশের জন্য ঠিক কত টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
- FB
- TW
- Linkdin
)
মার্কিন অর্থ বরাদ্দ
সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। যেখানে দাবি করা হয়েছে কোন দেশের জন্য ঠিক কত টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
ভারতের উল্লেখ
রিপোর্টে বলা হয়েছে ভারতীয় ভোটারদের বুথমুখী করতে বরাদ্দ করা হয়েছিল ২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। কিন্তু এই অর্থ কোথায় কীভাবে বরাদ্দ করা হয়েছে তার কোনও উল্লেখ নেই। যদিও এই রিপোর্ট নিয়ে দেশের দুই শাসক দল কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে দোষারোপের পালা শুরু হয়েছে।
রিপোর্টে বাংলাদেশের উল্লেখ
রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে বাংলাদেশের। সেখানে বলা হয়েছে ভারতের জন্য যে টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে সেখান থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেও খরচ করা হয়েছে।
খরচের হিসেব
রিপোর্টে বলা হয়েছে বাংলাদেশের জন্য ১৩.৪ মিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়েছে।
ছাত্র আন্দোলনে খরচ
২০২৪ সালে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে যে ছাত্র আন্দোলন হয়েছে তাতেই খরচ করা হয়েছে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ।
উদ্দেশ্যে
রিপোর্টে বলা হয়েছে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরেও গণতন্ত্র শক্তিশালী করা আর নির্বাচনের বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য এই অর্থ ব্যায় করা হয়েছে। DOGEর রিপোর্ট অনুযায়ী USAID-এর এই অর্থ কনসোর্টিয়াম ফর ইলেকশন অঅযান্ড পলিটিক্যাল প্রসেস স্ট্রেংথেনিং এর মাধ্যমে পাঠান হয়েছে। এটি একটি মার্কিন সংস্থা।
প্রকল্পের সময়সীমা
২০২২ সালের জুলাই মাসে আমার ভোট আমার নামে একটি প্রকল্পের অনুমোদন করে বাংলাদেশ। যা চালু থাকবে ২০২৫ সাল পর্যন্ত। সেখানেই এই অর্থ ব্যায় করা হচ্ছে বলে রিপোর্ট।
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ?
২০২৪ সলের ১১ সেপ্টেম্বর শেখ হসিনার পদত্যাগের মাত্র এক মাস পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রো গর্ভনেন্স রিসার্চ ও প্রোগ্রামের প্রধান আইনুস ইসমান সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থপ্রাপ্তির কথা স্বীকার করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন এটি হঠাৎ আসা কোনও বসন্ত নয়।
মার্কিন ফান্ডের কথা স্বীকার
অধ্যাপক প্রকারান্তে মার্কিন ফান্ডের কথা স্বীকার করে নিয়েছিলেন সেই সময়।
আওয়ামী লিগকে নিয়ে সতর্কতা
২০২৪ সালের মার্চে আওয়ামি লিগকে নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানে নিময়ভাঙা, বিরোধীদের হেনস্থা সহ একগুচ্ছ অভিযোগ ছিল। যা আন্দোলনকে উস্কে দেয় বলেও ধারনা অনেকের।