সংক্ষিপ্ত


করোনা আক্রান্তের লক্ষণ নিয়ে গবেষণা
স্বাদ ও গন্ধের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা 
আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা 
 জ্বর সর্দিতে আক্রান্তদের তুলনায় তা বেশি মারাত্মক হয় 

জ্বর, সর্দ, গলাব্যাথাসহ একাধিক লক্ষণ রয়েছে করোনা আক্রান্ত হওয়ার। কিন্তু এবার ইউরোপের বিশেষজ্ঞ প্রফেরসর ফিলপটসহ একাধিক বিজ্ঞানী দাবি করেছেন যে করোনা আক্রান্তরা অধিকাংশই হারিয়ে ফেলতে পারেন তাঁদের গন্ধের অনুভূতি। অর্থাৎ করোনার জীবাণু ক্ষতি করতে পারেন আপনার গন্ধেন্দ্রীয়র। 

ইউরোপের গন্ধজনিত রোগের বিশেষজ্ঞ ও পূর্ব অ্যাঞ্জেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এই বিষয়ে একটি সমীক্ষা চালিয়েছিলেন। তাঁদের সমীক্ষা রিপোর্ট সদ্যোই প্রকাশিত হয়েছে রাইনোলডি জার্নালে। আর সেই রিপোর্টেই আচোলনা করা হয়েছে সাধারণ জ্বর সর্দি ও ফ্লুতে আক্রান্ত রোগীদের তুলনায় করোনা আক্রান্ত রোগীদের পার্থক্যগুলি। 

রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনা আক্রান্ত রোগীরা তাদের গন্ধের অনুভূতি হারিয়ে ফেলতে পারেন। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় আক্রান্তদের নাক বন্ধ হয়ে যায় না। সাধারণ জ্বর সর্দি বা ফ্লু হলে কিন্তু নাক বন্ধ হয়ে যায় অধিকাংশেরই।  করোনা আক্রান্ত রোগীরা খুব স্বাভাবিক ভাবেই শ্বসপ্রশ্বাস চালিয়ে যেতে পারেন। পাশাপাশি রীতিমত ক্ষতি হয় যে কোনও কিছুর স্বাদ গ্রহণেও। এই রিপোর্টে বলা হয়েছে জিভের এতটাই ক্ষতি হয়  যে করোনা আক্রান্তরা  তেতো বা মিষ্টির মধ্যেও কোনও রকম পার্থক্য করতে পারেন না। 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও 'কাটমানি', পাঁচিল তৈরির টাকা জালিয়াতিকাণ্ডে গ্রেফতার ট্রাম্পের প্রাক্তন উপদেষ...

বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, করোনার জীবাণু মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রেও প্রভাব পেলতে সক্ষম। প্রফেসর ফিলপট বলেছেন, গন্ধ ও স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া করোনা আক্রান্তদের এক প্রধান লক্ষণ। যার মিল রয়েছে জ্বর সর্দিতে ভোগা ব্যক্তিদের সঙ্গেও। তিনি আরও বলেছেন তাঁর দলের বিজ্ঞানীরা অনুসন্ধান চালাচ্ছেন করোনা আক্রান্তদের সঙ্গে জ্বর সর্দিতে ভোগা মানুযদের থেকে করোনা আক্রান্তদের পার্থক্য ঠিক কোথায়। আর তাতেই দেখা গেছে সাধারণের তুলনায় করোনা আক্রান্তদের গন্ধ ও স্বাদের ক্ষতি অনেক বেশি মারাত্মক আর এটা বেশ কিছুদিন স্থায়ী হয়। 

মহামারি বাধা হয়ে দাঁড়াতে চলেছে নাগরিকত্বেও, ভারতে ফিরতে মরিয়া পাকিস্তানের হিন্দুর

শিবের বাড়ি কৈলাসেও নজর চিনাদের, এয়ার মিসাইল বসানোয় প্রশ্ন উঠছে হিন্দুদের তীর্থ নিয়ে ...
রিপোর্ট বাল গয়েছে মোট তিরিশ জনের ওপর এই সক্ষীমা করা হয়েছিল। যারমধ্যে করোনা আক্রান্ত  ছিলেন ১০ জন। জ্বর সর্দিতে ভোগা মানুষের সংখ্যা ছিল ১০। আর বাকি ১০ জন ছিলেন সুস্থ মানুষ। আর এই সমীক্ষায় ডায়াগনাস্টিক সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়নি বলেও জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।