সংক্ষিপ্ত

স্পেস এজেন্সি নাসা জানাচ্ছে করোনাল মাস ইজেকশন হল সৌর প্লাজমার তরঙ্গ সমূহ, যা সূর্যের গা থেকে ক্রমাগত বেরিয়ে আসছে। এটি অনেকটা আগুনের গোলা সূর্যের গা থেকে ছিটকে বেরোনোর মত। 

ন্যাশনাল অ্যারোনটিকস অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা নাসা (NASA) প্রকাশ করল ভয়ঙ্কর সুন্দর ভিডিও। নিজেদের ইনস্টাগ্রাম পেজে এই ভিডিও আপলোড করেছে নাসা। সেখানে দেখা যাচ্ছে সূর্যের করোনাল মাস ইজেকশন (Coronal Mass Ejection) বা সিএমই চলছে। 

কি এই করোনাল মাস ইজেকশন 

স্পেস এজেন্সি নাসা জানাচ্ছে করোনাল মাস ইজেকশন হল সৌর প্লাজমার তরঙ্গ সমূহ, যা সূর্যের গা থেকে ক্রমাগত বেরিয়ে আসছে। এটি অনেকটা আগুনের গোলা সূর্যের গা থেকে ছিটকে বেরোনোর মত। এই ইজেকশন ঘটে যখন নির্দিষ্ট এলাকার সৌর বায়ুমন্ডল আচমকা অতিরিক্ত উত্তপ্ত হয়ে উঠে ওই এলাকায় বিলিয়ন টন গ্যাসের বাবল ছাড়তে থাকে। ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে তখন গোলার মত ওই আগুনের বুদবুদ প্রতি ঘন্টায় কয়েক লক্ষ মাইল বেগে বেরোতে থাকে। 

 

View post on Instagram
 

নাসা জানাচ্ছে ২০১৩ সালে এরকম ইজেকশন নজর কেড়েছিল। সোলার ডায়ানামিকস অবজারভেটরি (SDO) সেই ইজেকশনের ছবি তুলে ধরেছিল। নাসার দাবি সাধারণ সৌররশ্মির তেজ যতটা বেশি হয়, সূর্য থেকে গোলার আকারে বেরোনো এই রশ্মিগুলির গতিবেগ বেশ কয়েকগুণ বেশি হয়। ফলে সোলার পার্টিকলদের স্রোত অনেকটা বেশি হতে পারে। 

Bank holidays 2021:অগাষ্ট মাসে ১৫ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাংক, রইল পুরো তালিকা

Vastu Tips: বেডরুমের এক কোণায় রেখে দিন নুন, সংসারে ফিরবে শান্তি-সমৃদ্ধি

জানেন কী, আপনার জীবন থেকে কেটে নেওয়া হচ্ছে এক এক সেকেন্ড আয়ু

১০০ কোটি বা তারও বেশি পরমাণু বোমা একসঙ্গে ফাটলে যে শক্তির জন্ম হয়, এর শক্তি তার চেয়েও বেশি। সূর্যের পৃষ্ঠের অ্যাটমোস্ফিয়ারের থেকে ও সারফেস থেকে এই রশ্মি বেরোতে থাকে। এই স্রোত প্রভাব ফেলতে পারে পৃথিবীতেও। সারফেসের গড় তাপমাত্রা ৫৬০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে। 

"