সংক্ষিপ্ত

চুপচাপ বোধহয় আর জ্বলতে চাইছে না সূর্য। সম্প্রতি একটি বড় বিস্ফোরণ হয়ছে সূর্যের মধ্যে। আর সেই অগ্ন্যুৎপাতের সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের মধ্যে থেকে ছিটকে বেরিয়ে গেছে প্রায় ২ লক্ষ লম্বা ফিলামেন্ট। সূর্যের দক্ষিণ গোলার্ধে হওয়া এই বিস্ফোরণ থেকে বিশালাকার এই লম্বা ফিলামেন্ট অনেকটা রবার ব্যান্ডের মতই ছিটকে বেরিয়ে গেছে।

চুপচাপ বোধহয় আর জ্বলতে চাইছে না সূর্য। সম্প্রতি একটি বড় বিস্ফোরণ হয়ছে সূর্যের মধ্যে। আর সেই অগ্ন্যুৎপাতের সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের মধ্যে থেকে ছিটকে বেরিয়ে গেছে প্রায় ২ লক্ষ লম্বা ফিলামেন্ট। সূর্যের দক্ষিণ গোলার্ধে হওয়া এই বিস্ফোরণ থেকে বিশালাকার এই লম্বা ফিলামেন্ট অনেকটা রবার ব্যান্ডের মতই ছিটকে বেরিয়ে গেছে। সূর্যের দক্ষিণ গোলার্ধে হয়েছে এই ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণ। বিজ্ঞানীরা বিস্ফোরণটিকে একটি নরখাদকের সঙ্গে তুলনা করেছেন। 

বিশেষজ্ঞরা ভবিষ্যদ্বাণী বলেছেন এই বিস্ফোরণ থেকে যে ধ্বংসাবশেষ তৈরি হয়েছে তা পৃথিবীর দিকে আসতে পারে। SOHO অবজারভেটরিরগুলি বিস্ফোরণস্থল থেকে উদ্ভূত হয়ে একটি করোনাল মাস ইজেকশন তৈরি করেছে। Spaceweather.com তাদের রিপোর্টে বলেছে করোনাল মাস ইজেকশন দৃশ্যমান হওয়ার আগেই ডেটা স্ট্রিম বন্ধ হয়ে গেছে। 

অন্যদিকে AR311, একটি বেহেমথ সানস্পট যা আগে থেকেই অস্থির ছিল তা বিস্ফোরণের জন্য নতুন ভাবে সক্রিয় হয়েছে ও একটি M শ্রেণীর ফ্লেয়ারের ৬৫ শতাংশ অঞ্চল থেকে এক্স -ফ্লেয়ারের বিস্ফোরণের সম্ভাবনা নতুন করে বাড়িয়ে দিয়েছে। সানস্পট সৌর পৃষ্ঠের ১.৩০,০০০ কিলোমিটার জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এক ডজনেরও বেশি অন্ধকার কোর রয়েছে। 

যদিও সৌর শিখাগুলি শক্তিশালী বিস্ফোরণ, যা রেডিও যোগাযোগ, বৈদ্যুতিক পাওয়ার গ্রিড ও নেভিগেশন সংকেতগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে। পাশাপাশি মহাকাশযান ও নভোচারিদের জন্য জীবনের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। একটি ভূ-চৌম্বকীয় ঝড় হল পৃথিবীর চুম্বকমণ্ডলে সমস্য়া তৈরির প্রধান কারণ। এটি খুব পৃথিবীর চারপাশের মহাকাশ পরিবেশে সৌর বৈয়ু থেকে বেশি শক্তিশালী। 

নাসার সোলার ডাইনামিক্স অবজারভেটারি সূর্যের একাধিক তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ছবি তুলেছে যাতে বিজ্ঞানীরা সেখানের বৈশিষ্ট্য ও কার্যকলার অধ্যায়ন করতে  পারেন। সূর্য তার সৌরচক্রের শীর্যে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে নতুন সূর্যের দাগগুলি উদ্ভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কার্যকলাপ আরও দ্রুত গতিতে বাড়তে পারে, যা অভ্যন্তরীন সৌরজগতের দিকে বিপজ্জনক বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে। 

মঙ্গলবার সকালে সূর্যের বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরিত ক্যানিবাল  সিএনই টুকরো টুকরো হয়ে পৃথিবীকে এসে পৌঁছেছে বলেও রিপোর্ট করা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে ৩ ও ৪ অক্টোবর সৌরবায়ুর ডোয়াতে একাধিক CME এর স্বাক্ষর রয়েছে বলেও মনে করা হয়েছে। এটি বিশ্বের আরোরার একটি সিরিজ তৈরি করেছিল বলেও দাবি বিজ্ঞানীদের।