সংক্ষিপ্ত

চিন ও ভূটান সীমান্ত হিমালয় পর্বত মালায় মহাজাগতিক ঘটনা। যার সাক্ষী রয়এছে একাধিক জেট বিমান। এটি একটি বিরল ঘটনা।

চিন ও ভূটান সীমান্ত হিমালয় পর্বত মালায় মহাজাগতিক ঘটনা। যার সাক্ষী রয়এছে একাধিক জেট বিমান। এটি একটি বিরল ঘটনা। গত সপ্তাহে এই ঘটনা ঘটেছিল। ঘটনাটি হল চারটি বজ্রপাত হয়েছে এক মিনিটের মধ্যে। যা মার্কিন মহাকাশ সংস্থা NASA শেয়ার করেছে।

বিশালাকার জেটগুলি হল একটি বিরল ও শক্তিশালী বজ্রপাত। যা মেঘের শীর্ষ থেকে মহাকাশ পর্যন্ত প্রস্তারিত হতে পারে। এই বজ্রপাত বায়ুমণ্ডলীয় ঘটনার ক্ষেত্রে এটি একটি সাম্প্রতিক আবিষ্কার - বলা যেতেই পারে। এই ঘটনা শুধুমাত্র ২১ শতকেই নথিভুক্ত করা হয়েছে।

এই ঘটনা মেঘ থেকে মেঘ ও মেঘ থেকে ভূমিতে বজ্রপাতের মতই ঘটনা। কিন্তু এটি আকারে অনেক বড় আর শক্তিশালী হয়। এই বিশাল বজ্রপাত পৃথিবীর আয়নোস্ফিয়ারের মধ্যে যে ব্যবধান থাকে সেই ফাঁক গোটাটাই পুরাণ করে। এই বজ্রপাত ঝড়ের মেঘের ওপর উঠতে পারে।

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মত গত ১৮ জুন এই মহাজাগতিক ঘটনা ঘটেছিল। বিশাল বজ্রপাত ছুঁয়েছিল হিমালয়ের শিখরকে। বজ্রপাতের নিচের রঙ ছিল নীল আর ওপরের রঙ ছিল লাল। রীতিমত চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়ার মতইছিল আলো। এই দুর্দান্ত জেটগুলির পিছনে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া এবং ট্রিগারগুলি অধরা থেকে যায়। যাইহোক, যা বোঝা যায় তা হল বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তরের মধ্যে বৈদ্যুতিক চার্জের ভারসাম্য রক্ষায় তাদের ভূমিকা। কয়েক বছর আগে, মিউনিখ থেকে সিঙ্গাপুরে উড়ে যাওয়ার সময়, একজন বিমানের যাত্রী একটি বজ্রপাতের ঝড়ের ছবি তুলেছিলেন। যার সঙ্গে এই ছবির কিছুটা মিল রয়েছে।

সবিস্তারে আসছে...