দুই দিনেই চুল পড়া বন্ধ করতে চান? তাহলে সব বাদ দিয়ে করুন এই সহজ কাজ
- FB
- TW
- Linkdin
আজকাল অনেকেই চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন। যতই যত্ন নেওয়া হোক না কেন, চুল প্রচুর পরিমাণে ঝরে পড়ছে বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। বাজারে পাওয়া সব তেল, শ্যাম্পু ব্যবহার করেও এই সমস্যা কমছে না বলে অনেকেই মনে করেন। তাদের জন্য এই উপায়টি দুই দিনেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
প্রায় ২৫ বছর বয়স পার হলেই অনেকের চুল পড়া শুরু হয়। কারও কারও ঝরে পড়া চুল আবার গজায়। আবার কারও কারও গজায় না, টাক পড়ে যায়। চুল পড়ার সমস্যা কমাতে বাজারের তেলের পরিবর্তে কিছু ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করলেই যথেষ্ট। দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কি।
১.নারকেলের দুধ..
নারকেলের দুধ ব্যবহার করলে আপনার চুল পড়া কমবে, জানেন কি? আপনি যা পড়ছেন তা সত্য। নারকেল থেকে নারকেলের দুধ বের করে মাথায় লাগিয়ে ভালো করে ম্যাসাজ করলে চুল পড়া কমে।
২.পেঁয়াজের রস…
পেঁয়াজের রসে প্রচুর পরিমাণে সালফার থাকে যা চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে, এটি চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে, চুলের গোড়া মজবুত করে। সংক্রমণ কমায়।
৩.ঘৃতকুমারীর শাঁস
ঘৃতকুমারীতে এমন কিছু এনজাইম থাকে যা সরাসরি চুলের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করে। এছাড়াও, এর ক্ষারীয় গুণাবলী মাথার ত্বক এবং চুলের pH কে আরও পছন্দসই স্তরে নিয়ে আসতে সাহায্য করে, যা চুলের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করে।
৪.তেল ম্যাসাজ..
প্রতিদিন কয়েক মিনিট গরম তেল দিয়ে মাথায় ম্যাসাজ করলে মাথায় রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। নারকেল তেল খুশকি নিয়ন্ত্রণে রাখে। জোজোবা তেল, বাদাম তেল, সরিষার তেল, ল্যাভেন্ডার তেলও ব্যবহার করতে পারেন। জোজোবা তেল বিশেষ করে ভালো কারণ এটি মাথার ত্বকের সেবাম পরিবর্তন করে। এটি খুশকি নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
৫.ডিমের মাস্ক…
এই ঘরোয়া উপায়টি, এর বিভিন্ন রূপে, বিশ্বজুড়ে অনেক সংস্কৃতির অংশ। এতে প্রোটিন বেশি থাকায় নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এতে সালফার, জিঙ্ক, আয়রন, সেলেনিয়াম, ফসফরাস এবং আয়োডিনও প্রচুর পরিমাণে রয়েছে।