সংক্ষিপ্ত

কোন বয়সে কোন রোগের কবলে আপনি পড়তে পারেন এসব এখন ভ্রান্ত ধারণা। সারাদিনের অফিসের চাপ, পরিশ্রম, ব্যক্তিগত সমস্যা সারাক্ষণ মাথার মধ্যেই যেন ঘুরপাক হতে থাকে। আর সেখান থেকেই কোনও কিছু না বোঝার আগেই হার্ট অ্যাটাকের শিকার হচ্ছে বহু মানুষ। বিশেষত ছেলেদের থেকে মেয়েদের উপর এর প্রভাব পড়ছে সবথেকে বেশি। প্রভাব পড়লেই হল না , চাই প্রতিরোধের উপায়। 

কোন বয়সে কোন রোগের কবলে আপনি পড়তে পারেন এসব এখন ভ্রান্ত ধারণা। সারাদিনের অফিসের চাপ, পরিশ্রম, ব্যক্তিগত সমস্যা সারাক্ষণ মাথার মধ্যেই যেন ঘুরপাক হতে থাকে। আর সেখান থেকেই কোনও কিছু না বোঝার আগেই হার্ট অ্যাটাকের শিকার হচ্ছে বহু মানুষ। বয়স ২০ হোক আর ৪০, বয়সকে তুড়ি মেরে যে কোনও রোগ জাকিয়ে বসছে। বুকে ব্যথা থেকে নিঃশ্বাসের কষ্ট হচ্ছ, শরীরের এই লক্ষণগুলি হলেও বুঝবেন হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হতে পারেন আপনি।  বিশেষত ছেলেদের থেকে মেয়েদের উপর এর প্রভাব পড়ছে সবথেকে বেশি। প্রভাব পড়লেই হল না , চাই প্রতিরোধের উপায়। 

 

আচমকা বুকে ব্যথা হলে সেটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। যাকে বলা হয় মাওকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশান।  শিরার মধ্যে রক্তের গতি বন্ধ হয়ে গেলেই এমনটা হয়। আবার কিছু ক্ষেত্রে গতি কমে যায়। এই সময় হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা থাকে।  কোন বয়সে কোন রোগের কবলে আপনি পড়তে পারেন এসব এখন ভ্রান্ত ধারণা। সারাদিনের অফিসের চাপ, পরিশ্রম, ব্যক্তিগত সমস্যা সারাক্ষণ মাথার মধ্যেই যেন ঘুরপাক হতে থাকে। শুধুমাত্র বয়স্কদেরই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে এই ধারণা এখন অতীত।  যত দিন যাচ্ছে, অল্প বয়সীদের মধ্যেও বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা।  যতটা পারবেন জাঙ্কফুড এড়িয়ে চলুন। কাজের সঠিক সময় না থাকা এবং যারা একটানা ঘন্টার পর ঘন্টা বসে ওয়ার্ক ফর্ম হোম করছেন তাদের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বাড়ছে। 

 

পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের হার্ট অ্যাটাক কম হয়। বিশেষত, মহিলাদের মেনোপজের পর হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। তাই, মেনোপজের পর মহিলাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। বুকের মাঝ বরাবর থেকে ব্যথা ছড়িয়ে যদি মাঝখান পর্যন্ত যায়, তখনই বুঝবেন হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা রয়েছে প্রবল। ব্যথা বাড়লেই তড়িঘড়ি চিকিত্‍সকের পরামর্শ নিন। কাজ করতে গেলেই হাঁপিয়ে যাচ্ছেন, নিঃশ্বাস নিতে গেলেই কষ্ট হচ্ছে, এগুলি অন্যতম হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। আগে থেকেই চিকিত্‍সকরে পরামর্শ নিন। অল্প বয়সেই হার্ট অ্যাটাক সমস্যা সম্প্রতি বেড়েছে। বিশেষ করে কমবয়সীদের মধ্যে অনেকেই এই সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। অনেকেই জিনগত কারণে বা হার্টের অসুখের কারণে এই রোগের শিকার হচ্ছে। বিশেষত ছেলেদের থেকে মেয়েদের উপর এর প্রভাব পড়ছে সবথেকে বেশি। অত্যাধিক চিন্তার কারণেই এই রোগ থাবা বসাচ্ছে কমবয়সীদের মধ্যে। অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় থেকে দূরে থাকুন। সঠিক নিউট্রিশনই আপনার সুস্থ থাকার চাবিকাঠি।