সংক্ষিপ্ত
বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী ক্রিকেট প্রশাসক কি তাহলে তিনিই? মোট ১৬টি দেশের মধ্যে ১৫টি ভোটই পড়েছে জয় শাহর (Jay Shah) সমর্থনে। কার্যত, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সকলের সমর্থন পেয়ে আইসিসি (ICC) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী ক্রিকেট প্রশাসক কি তাহলে তিনিই? মোট ১৬টি দেশের মধ্যে ১৫টি ভোটই পড়েছে জয় শাহর (Jay Shah) সমর্থনে। কার্যত, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সকলের সমর্থন পেয়ে আইসিসি (ICC) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
গোটা নির্বাচন প্রক্রিয়ায় রীতিমতো খুশি ওয়েস্ট ইন্ডিজ (West Indies) ক্রিকেটের সিইও (CEO) জনি গ্রেভও। তাঁর কথায়, “নিজেদের মধ্যে রাজনীতি করতে আইসিসি একেবারেই আগ্রহী নয়। যেভাবে বিসিসিআইকে নেতৃত্ব দিয়েছেন জয় শাহ, সেটা সকলেই দেখেছে।”
যদিও আইসিসির সকল সদস্য জয় শাহকে ভোট দিলেও পাকিস্তানের সমর্থন পাননি বিসিসিআই সচিব। গত মঙ্গলবার ছিল আইসিসির চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আর কোনও প্রার্থীই মনোনয়ন জমা দেননি।
ফলে, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান (Chairman) পদে নির্বাচিত হয়ে যান জয় শাহ। তবে অন্য কোনও মনোনয়ন জমা না পড়লেও, চেয়ারম্যান পদে শাহের নামে সমর্থন জানান আইসিসির ১৫টি সদস্য দেশের প্রতিনিধিরাই। ইতিহাসের কনিষ্ঠতম হিসেবে আইসিসির চেয়ারম্যান পদে বসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পুত্র।
আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে এই দায়িত্ব নেবেন তিনি। তবে জয় শাহকে কিন্তু চেয়ারম্যান পদে সমর্থন জানায়নি পাকিস্তান। আইসিসি-র সভায় উপস্থিত একটি সূত্রের দাবি, নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পাকিস্তানের ভূমিকা ছিল কেবলই নির্বাক দর্শক হয়ে থাকা। এমনকি, কোনও উচ্চবাচ্যই করেনি পাক বোর্ডের প্রতিনিধি।
যদিও পাকিস্তানের সমর্থন শাহের প্রয়োজনও ছিল না। কারণ, অন্যান্য সদস্য দেশগুলি একমত হয়েই চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছে। আইসিসি-র তরফে ধরে নেওয়া হয়েছে যে, যেহেতু পাকিস্তানের (Pakistan) তরফে কোনও বিরোধিতাই করা হয়নি তাই জয় শাহকে চেয়ারম্যান নির্বাচন করতে তাদের কোনও আপত্তি নেই।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।