সংক্ষিপ্ত

যুব উদ্যোক্তা স্কিমে মহারাজগঞ্জ ঋণ অনুমোদনে প্রথম! মুখ্যমন্ত্রী যোগীর স্বপ্ন পূরণ। অন্যান্য জেলার পারফরম্যান্সও প্রশংসনীয়।

উত্তর প্রদেশের যুবকদের উদ্যোক্তা এবং স্বনির্ভর করার জন্য চালু করা মুখ্যমন্ত্রী যুব উদ্যোক্তা প্রকল্পের (Youth Entrepreneur Scheme) অধীনে মহারাজগঞ্জ জেলা ঋণ অনুমোদন এবং বিতরণে প্রথম হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় জেলাকে ১০০০টি প্রকল্পের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছিল, তবে ব্যাংকগুলি ১০২৮টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে এবং ৯১১টিকে ঋণ বিতরণ করেছে। এইভাবে, মহারাজগঞ্জ ১০২.৮% ঋণ অনুমোদন এবং ৯১% এর বেশি বিতরণের মাধ্যমে যুবকদের উদ্যোক্তা (Youth Entrepreneur Scheme) তৈরিতে মুখ্যমন্ত্রী যোগীর স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

অন্যান্য জেলার পারফরম্যান্সও প্রশংসনীয়। এই স্কিমে অন্যান্য জেলাগুলোও ভালো করেছে। মহারাজগঞ্জ ছাড়াও এই জেলাগুলো সেরা পাঁচে ছিল:

আম্বেদকরনগর: লক্ষ্য ৭০০, অনুমোদন ৮২০, ঋণ বিতরণ ৫৯৪

শ্রাবস্তী: লক্ষ্য ৭০০, অনুমোদন ৮২০, ঋণ বিতরণ ৫৯৪

কন্নৌজ: অনুমোদন ৫৩০, ঋণ বিতরণ ৪৪০

রামপুর: লক্ষ্য ১০০০, অনুমোদন ৭১২, ঋণ বিতরণ ৬০৫

শীর্ষ ২০-এ অন্তর্ভুক্ত জেলা

ললিতপুর, ভাদোহী/সন্ত রবিদাস নগর, রায়বেরেলি, বাহরাইচ, ফারুখাবাদ, সিদ্ধার্থনগর, জৌনপুর, আমেঠি, হারদোই, এটাওয়া, প্রতাপগড়, বলরামপুর, ফতেহপুর, আউরিয়া এবং চিত্রকূটও শীর্ষ ২০টি জেলার মধ্যে রয়েছে।

ব্যাংকিং সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (SBI) ঋণ বিতরণে সবচেয়ে এগিয়ে। তাদের কাছে পাঠানো ৩৩,৯৭০টি আবেদনের মধ্যে ৭১৫৯টি অনুমোদন পেয়েছে এবং ৪৫৩২টিকে ঋণ দেওয়া হয়েছে।

অন্যান্য প্রধান ব্যাংক:

ব্যাংক অফ বরোদা: ৫,৬৯৮টি অনুমোদিত, ৩,৯৪৫টি বিতরণ করা হয়েছে

ইন্ডিয়ান ব্যাংক: ৫,৩৬৭টি অনুমোদিত, ৩,৩৪৪টি বিতরণ করা হয়েছে

পিএনবি: ২,৯৮২টি ঋণ বিতরণ

বরোদা ইউপি গ্রামীণ ব্যাংক: ২,৬৪৬টি

আর্যাবর্ত গ্রামীণ ব্যাংক: ২,০৪৭টি

ইউনিয়ন ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া: ২,০১৫টি

এছাড়াও, সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, কানাড়া ব্যাংক, আইসিআইসিআই ব্যাংক, এইচডিএফসি ব্যাংক, ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া সহ অনেক ব্যাংক এই প্রকল্পের অধীনে ঋণ বিতরণে অংশ নিয়েছে।

মুখ্যমন্ত্রীর ঋণ বিতরণে গতি আনার নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা করে সমস্ত জেলা এবং ব্যাংককে দ্রুত আবেদন অনুমোদন এবং ঋণ বিতরণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে বেশি সংখ্যক যুবক স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে আত্মনির্ভর হতে পারে।