ভারত মায়ের প্রতি অগাধ ভালোবাসা, রাস্তায় পড়ে থাকা কাগজের পতাকা কুড়িয়ে সযত্নে আগলে রেখে চলেছেন প্রিয়রঞ্জন

স্বাধীনতা দিবস থেকে প্রজাতন্ত্র দিবস, চারপাশ সেজে ওঠে কাগজের পতাকায়। পরে সেই পতাকা কী হয় তা কেউ খবরও রাখেনা। অধিকাংশ সময়েই তা ফেলে দেওয়া হয়। আর সেই পতাকাই সযত্নে আগলে রেখে চলেছেন প্রিয়রঞ্জন। বালি নিশ্চিন্দার বাসিন্দা প্রিয়রঞ্জন সরকার। এখনও পর্যন্ত ৫০ হাজারেরও বেশি পতাকা জমিয়েছেন তিনি। ২০০৮ সাল থেকে প্রিয়রঞ্জন বাবু শুরু করেন এই কাজ, সঙ্গে ছিল মায়ের অনুপ্রেরণা। তিনি জানালেন, ১৫ আগস্ট যেখানে ভারত মায়ের পুজো হয় দেশ জুড়ে সেখানে তার পরের দিনই মায়ের অবহেলা হয়। যেখানে সেখানে পড়ে থাকতে দেখা যায় কাগজের পতাকা। তিনি এও জানালেন তাঁর মনেহয় ১৫ আগস্ট যেন সবার কাছে হলি ডে। ন্যাপথলিন দিয়ে এই কাগজের পতাকা সংরক্ষণ করে চলেছেন প্রিয়রঞ্জন বাবু। তবে ভবিষ্যতে এই পতাকা রিসাইকেল করে কিছু বানানোর ইচ্ছা রয়েছে তাঁর জানালেন প্রিয়রঞ্জন বাবু। তবে শুধু পতাকা সংগ্রহই নয় একাধিক সমাজ সেবা মূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত রয়েছেন প্রিয়রঞ্জন সরকার। তিনি এই সমাজের চোখে এক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। তাঁর এই কাজের জন্য তাঁকে কুর্ণিশ। 

/ Updated: Aug 12 2021, 09:32 PM IST

Share this Video
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Email

স্বাধীনতা দিবস থেকে প্রজাতন্ত্র দিবস, চারপাশ সেজে ওঠে কাগজের পতাকায়। পরে সেই পতাকা কী হয় তা কেউ খবরও রাখেনা। অধিকাংশ সময়েই তা ফেলে দেওয়া হয়। আর সেই পতাকাই সযত্নে আগলে রেখে চলেছেন প্রিয়রঞ্জন। বালি নিশ্চিন্দার বাসিন্দা প্রিয়রঞ্জন সরকার। এখনও পর্যন্ত ৫০ হাজারেরও বেশি পতাকা জমিয়েছেন তিনি। ২০০৮ সাল থেকে প্রিয়রঞ্জন বাবু শুরু করেন এই কাজ, সঙ্গে ছিল মায়ের অনুপ্রেরণা। তিনি জানালেন, ১৫ আগস্ট যেখানে ভারত মায়ের পুজো হয় দেশ জুড়ে সেখানে তার পরের দিনই মায়ের অবহেলা হয়। যেখানে সেখানে পড়ে থাকতে দেখা যায় কাগজের পতাকা। তিনি এও জানালেন তাঁর মনেহয় ১৫ আগস্ট যেন সবার কাছে হলি ডে। ন্যাপথলিন দিয়ে এই কাগজের পতাকা সংরক্ষণ করে চলেছেন প্রিয়রঞ্জন বাবু। তবে ভবিষ্যতে এই পতাকা রিসাইকেল করে কিছু বানানোর ইচ্ছা রয়েছে তাঁর জানালেন প্রিয়রঞ্জন বাবু। তবে শুধু পতাকা সংগ্রহই নয় একাধিক সমাজ সেবা মূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত রয়েছেন প্রিয়রঞ্জন সরকার। তিনি এই সমাজের চোখে এক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। তাঁর এই কাজের জন্য তাঁকে কুর্ণিশ।