৩০ সেকেন্ডসে ৫৮টা পুশআপ, রেকর্ড বুকে বাংলার ক্ষুদে
বাড়ির উঠনে একের পর এক পুশ আপ দিয়ে চলেছে এক ক্ষুদে। তবে তার এই প্রতিভা এখন আর বাড়ির উঠনে সীমাবদ্ধ নেই, তার এই প্রতিভাই তাঁকে দিয়েছে সেরার তকমা। হুগলির গোঘাটের আমরাপাঠ এলাকার বাসিন্দা রাজনাথ দত্ত। মাত্র ৩০ সেকেন্ডে ৫৮ বার পুশ আপ করে তাক লাগিয়েছে সে। ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের পুশ-আপ পে ইভেন্টে প্রথম স্থান অধিকার করেছে রাজনাথ। রাজনাথের বাবা কৌশিক দত্ত পেশায় দিনমজুর, অভাবের সংসারে কোনও মতে চলে যায় তাঁদের। তবে ছেলেকে নিয়ে দু'চোখ ভরা স্বপ্ন কৌশিক বাবুর। বাড়িতেই অনুশীলন করে এই জায়গায় পৌঁছিয়েছে সে, ভবিষ্যতে ছেলেকে অলিম্পিক্স -এর মঞ্চে দেখতে চান কৌশিক বাবু। একসময় জিমন্যাস্টিকে জাতীয় স্তরে খেলেছেন, এখন তবে গৃহবধূ আর সেই সঙ্গে ছেলের ট্রেনার, রাজনাথের মা পম্পা দত্ত জানালেন, ছেলেকে নিয়ে তাঁর স্বপ্নের কথা। মা-বাবা -র কাছে প্রতিদিন নিয়ম করে অনুশীলন চলত রাজনাথের। প্রথম শ্রেণীর এই ছোট্ট ক্ষুদে ভবিষ্যতে আরও এগিয়ে যেতে চায়, নিজে মুখেই রাজনাথ জানাল সে কথা। পম্পাদেবীর কথায় রাজনাথের মতই অনেক প্রতিভা আছে তারা যদি সরকারের সাহায্য পায় তবে তারা ভবিষ্যতে অনেক এগিয়ে যেতে পারবে। ছেলের এই সাফল্যে অভাবের সংসারে এখন খুশির আমেজ। তবে শুধু রাজনাথের পরিবারই নয় তাঁর এই সাফল্যে খুশি তাঁদের প্রতিবেশীরাও। রাজনাথের মা-বাবা দুজনেই এখন হাজারও স্বপ্ন বুনছেন ছেলের ভবিষ্যত নিয়ে।
বাড়ির উঠনে একের পর এক পুশ আপ দিয়ে চলেছে এক ক্ষুদে। তবে তার এই প্রতিভা এখন আর বাড়ির উঠনে সীমাবদ্ধ নেই, তার এই প্রতিভাই তাঁকে দিয়েছে সেরার তকমা। হুগলির গোঘাটের আমরাপাঠ এলাকার বাসিন্দা রাজনাথ দত্ত। মাত্র ৩০ সেকেন্ডে ৫৮ বার পুশ আপ করে তাক লাগিয়েছে সে। ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের পুশ-আপ পে ইভেন্টে প্রথম স্থান অধিকার করেছে রাজনাথ। রাজনাথের বাবা কৌশিক দত্ত পেশায় দিনমজুর, অভাবের সংসারে কোনও মতে চলে যায় তাঁদের। তবে ছেলেকে নিয়ে দু'চোখ ভরা স্বপ্ন কৌশিক বাবুর। বাড়িতেই অনুশীলন করে এই জায়গায় পৌঁছিয়েছে সে, ভবিষ্যতে ছেলেকে অলিম্পিক্স -এর মঞ্চে দেখতে চান কৌশিক বাবু। একসময় জিমন্যাস্টিকে জাতীয় স্তরে খেলেছেন, এখন তবে গৃহবধূ আর সেই সঙ্গে ছেলের ট্রেনার, রাজনাথের মা পম্পা দত্ত জানালেন, ছেলেকে নিয়ে তাঁর স্বপ্নের কথা। মা-বাবা -র কাছে প্রতিদিন নিয়ম করে অনুশীলন চলত রাজনাথের। প্রথম শ্রেণীর এই ছোট্ট ক্ষুদে ভবিষ্যতে আরও এগিয়ে যেতে চায়, নিজে মুখেই রাজনাথ জানাল সে কথা। পম্পাদেবীর কথায় রাজনাথের মতই অনেক প্রতিভা আছে তারা যদি সরকারের সাহায্য পায় তবে তারা ভবিষ্যতে অনেক এগিয়ে যেতে পারবে। ছেলের এই সাফল্যে অভাবের সংসারে এখন খুশির আমেজ। তবে শুধু রাজনাথের পরিবারই নয় তাঁর এই সাফল্যে খুশি তাঁদের প্রতিবেশীরাও। রাজনাথের মা-বাবা দুজনেই এখন হাজারও স্বপ্ন বুনছেন ছেলের ভবিষ্যত নিয়ে।