করোনার জেরে নেই পর্যটকদের আনাগোনা, কুলিক পক্ষীনিবাসে দেখা মিলছে পরিযায়ী পাখিদের

করোনাই যেন সাপে বর হয়েছে। রাজ্যে দীর্ঘদিন চলছে করোনার কড়াকড়ি যার জেরে পর্যটক শূণ্য এখন কুলিক পক্ষীনিবাস।  রায়গঞ্জ শহর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে কুলিক নদীর ধারে অবস্থিত এই পক্ষীনিবাস। সেখানেই ভিড় জমাচ্ছে এখন পরযায়ী পাখির দল। সেখানকার বন দপ্তরের অতিরিক্ত আধিকারিকও এই নিয়ে আশাবাদী, তিনি জানালেন গত বছরের তুলনায় পরিযায়ী পাখির সংখ্যা বাড়বে। প্রতি বছরই জুন মাসের শেষ ও জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহেই হাজার হাজার মাইল দূর থেকে পরিযায়ী পাখির দল এই রায়গঞ্জ কুলিক পক্ষীনিবাসে এসে ভিড় জমায়। সেখানে শামুকখোল পাখির সংখ্যা বেশি থাকলেও নাইট হেরন এছাড়াও পানকৌড়ি সহ প্রায় ১৬৪ প্রজাতির পাখির আবাসস্থল রায়গঞ্জের এই কুলিক পক্ষীনিবাস। পর্যটক শূণ্য সেই পক্ষীনিবাস নিয়েই এখন আশার আলো দেখছেন বন দপ্তরের কর্মীরা।

/ Updated: Jul 19 2021, 05:29 PM IST

Share this Video
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Email

করোনাই যেন সাপে বর হয়েছে। রাজ্যে দীর্ঘদিন চলছে করোনার কড়াকড়ি যার জেরে পর্যটক শূণ্য এখন কুলিক পক্ষীনিবাস।  রায়গঞ্জ শহর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে কুলিক নদীর ধারে অবস্থিত এই পক্ষীনিবাস। সেখানেই ভিড় জমাচ্ছে এখন পরযায়ী পাখির দল। সেখানকার বন দপ্তরের অতিরিক্ত আধিকারিকও এই নিয়ে আশাবাদী, তিনি জানালেন গত বছরের তুলনায় পরিযায়ী পাখির সংখ্যা বাড়বে। প্রতি বছরই জুন মাসের শেষ ও জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহেই হাজার হাজার মাইল দূর থেকে পরিযায়ী পাখির দল এই রায়গঞ্জ কুলিক পক্ষীনিবাসে এসে ভিড় জমায়। সেখানে শামুকখোল পাখির সংখ্যা বেশি থাকলেও নাইট হেরন এছাড়াও পানকৌড়ি সহ প্রায় ১৬৪ প্রজাতির পাখির আবাসস্থল রায়গঞ্জের এই কুলিক পক্ষীনিবাস। পর্যটক শূণ্য সেই পক্ষীনিবাস নিয়েই এখন আশার আলো দেখছেন বন দপ্তরের কর্মীরা।