নরবলি দিয়ে শুরু হয় পুজো, ৫১২ বছরের পুরনো এই দুর্গা পুজোর পাটা পুজো হয় জন্মষ্টমীর পরের দিনই
করোনা আবহের মাঝেই বেজে গিয়েছে পুজোর বাদ্যি। শুরু হয়ে গিয়েছে পুজোর প্রস্তুতি। প্রতি বছরের মত এবছরও পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে জলপাইগুড়ির বৈকুন্ঠপুর রাজবাড়িতে। ৫১২ বছরের পুরনো এই পুজো। জন্মাষ্টমীর পর দিনই পুরনো রীতি মেনে সকালে কাঠামোপুজা হয় সেখানে তারপর শুরু হয় নান্দোৎসব তথা কাদা খেলা। বৈকুন্ঠপুর রাজবাড়ির দুর্গা পুজোর ইতিহাসে নরবলির কথা শোনা যায়। রাজপরিবারের সদস্যরা শিকারে গিয়ে দুর্গা পুজোর সুচনা করেন নিজেদের এক সঙ্গীকে নরবলি দিয়ে। সেই থেকে প্রতিমার গায়ের রঙ তপ্ত কাঞ্চন বর্ণা। কালিকাপুরাণ মতে সেখানে পুজা হয়। এখন সেখানে চালের মন্ড দিয়ে মানুষের প্রতিকৃতি বানিয়েই প্রতিকী নরবলি দেওয়ার হয়। পুজোর সময় দূর দূরান্ত থেকে মানুষ সেখানে ভিড় জমায় তবে করোনা আবহে গত বছরের পর এবছরও সেখানে করোনা বিধি মেনেই পুজো হবে। এবারও গতবছরের মতো পুজো নিয়ম রীতি মেনে হলেও করোনার কথা মাথায় রেখে ভিড় সামাল দিতে মন্ডপের সামনে থাকবে বাঁশের ব্যারিকেড। করোনা আবহের মাঝেই তবে এখন পুজো আসার অপেক্ষায় দিন গুনছে আপামোর বাঙালি।
করোনা আবহের মাঝেই বেজে গিয়েছে পুজোর বাদ্যি। শুরু হয়ে গিয়েছে পুজোর প্রস্তুতি। প্রতি বছরের মত এবছরও পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে জলপাইগুড়ির বৈকুন্ঠপুর রাজবাড়িতে। ৫১২ বছরের পুরনো এই পুজো। জন্মাষ্টমীর পর দিনই পুরনো রীতি মেনে সকালে কাঠামোপুজা হয় সেখানে তারপর শুরু হয় নান্দোৎসব তথা কাদা খেলা। বৈকুন্ঠপুর রাজবাড়ির দুর্গা পুজোর ইতিহাসে নরবলির কথা শোনা যায়। রাজপরিবারের সদস্যরা শিকারে গিয়ে দুর্গা পুজোর সুচনা করেন নিজেদের এক সঙ্গীকে নরবলি দিয়ে। সেই থেকে প্রতিমার গায়ের রঙ তপ্ত কাঞ্চন বর্ণা। কালিকাপুরাণ মতে সেখানে পুজা হয়। এখন সেখানে চালের মন্ড দিয়ে মানুষের প্রতিকৃতি বানিয়েই প্রতিকী নরবলি দেওয়ার হয়। পুজোর সময় দূর দূরান্ত থেকে মানুষ সেখানে ভিড় জমায় তবে করোনা আবহে গত বছরের পর এবছরও সেখানে করোনা বিধি মেনেই পুজো হবে। এবারও গতবছরের মতো পুজো নিয়ম রীতি মেনে হলেও করোনার কথা মাথায় রেখে ভিড় সামাল দিতে মন্ডপের সামনে থাকবে বাঁশের ব্যারিকেড। করোনা আবহের মাঝেই তবে এখন পুজো আসার অপেক্ষায় দিন গুনছে আপামোর বাঙালি।