৯টি আসনে জয়ী হয়েও বিজেপির আসনে শাসকদল, দু'বছর পর মিলতে চলেছে ন্যায়
- ২০১৮ -র নির্বাচনে ৯টি আসন পায় বিজেপি
- তৃণমূল সেই সময় পেয়েছিল ৩টি আসন
- এর পরেও প্রধান ও উপপ্রধানের আসনে বসে তৃণমূল
- এমন অভিযোগ নিয়েই কলকাতা হাইকোর্টের দারস্থ হয় বিজেপি
- অবশেষে মিলতে চলেছে তারই ন্যায়
২০১৮ -র নির্বাচনে ৯টি আসন পায় বিজেপি। তৃণমূল সেই সময় পেয়েছিল ৩টি আসন। এর পরেও প্রধান ও উপপ্রধানের আসনে বসে তৃণমূল। এমন ঘটনারই সাক্ষী ছিল পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর ২ নং ব্লকে। বিজেপিকে পঞ্চায়েত গঠন করতে দেওয়া হয়নি। এমনটাই অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের সদস্যদের বিরুদ্ধে। এর পরেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। জানান, পঞ্চায়েত অফিসে দুষ্কৃতিদের তান্ডবের কথা। প্রধান এবং উপ-প্রধান নির্বাচনের দিন বহিরাগত দুষ্কৃতীরা পঞ্চায়েত অফিসে ঢুকে অস্ত্র দেখিয়ে সভা ভণ্ডুল করে বলে অভিযোগ করেন তারা। এই অভিযোগ নিয়েই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন মামলাকারি বিজেপি সদস্যদের আইনজীবী বিবেকানান্দ বাউরি। জোড় করে ভয় দেখিয়ে তারা আসন দখল করে। ঘটনা শুনে অবাক হতে হয় কলকাতা হাইকোর্টকে। দু'বছর পর অবশেষে হতে চলেছে তারই সুরাহা। তিন সপ্তাহের মধ্যে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা পুরুলিয়ার জেলা শাসককে নির্দেশ দেন তিন সপ্তাহের মধ্যে মঙ্গলদা-মৌতড় গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করতে হবে। অবশেষে, দু'বছর পর একক পঞ্চায়েত গড়তে চলেছে বিজেপি।