Protest rally in Nandigram- বাংলাদেশের সনাতনীদের মঙ্গল কামনায় মহা মিছিলের শেষে মহাযজ্ঞ নন্দীগ্রামে
বাংলাদেশের সনাতনীদের উপর অত্যাচারের প্রতিবাদ চলছে রাজ্যে। তারই প্রতিবাদে আবারও মহামিছিল। নন্দীগ্রামের (Nandigram) তেখালি থেকে মহেশপুর পর্যন্ত হয় মহামিছিল। হরিনাম সংকীর্তন করে চলে মহামিছিল। এরপর নন্দীগ্রামের মহেশপুরে হরি মন্দির মাঠে হয় মহাযজ্ঞ। মহেশপুরে হরি মন্দির মাঠে বাংলাদেশের সনাতনীদের রক্ষার জন্য হয় মহাযজ্ঞ। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, দুর্গাপুজোর সময় বাংলাদেশের বাঙালীদের উপর হামলা চালানো হয়। শুধু তাই নয় সেখানে ইসকনের মন্দিরে ঢুকে ভাঙচুর চলে। ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসতেই বাংলায় শুরু হয় প্রতিবাদ। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করে প্রতিবাদ করতে দেখা গিয়েছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। দফায় দফায় চলতে থাকে সেই প্রতিবাদ। নন্দীগ্রামের রাস্তায় প্রতিবাদ মিছিলেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। আরও একবার এই ঘটনার প্রতিবাদ করতে দেখা গেল শুভেন্দু অধিকারীকে। এই ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার নন্দীগ্রামের রাস্তায় হরিনাম সংকীর্তন করে চলে মহামিছিল। তারপরে মিছিল শেষে হয় মহাযজ্ঞ। বিশাল যজ্ঞের আয়োজন ছিল সেখানে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বহু মানুষ। বাংলাদেশের হিন্দুদের মঙ্গল কামনাতেই হয় এই মহাযজ্ঞ।
বাংলাদেশের সনাতনীদের উপর অত্যাচারের প্রতিবাদ চলছে রাজ্যে। তারই প্রতিবাদে আবারও মহামিছিল। নন্দীগ্রামের (Nandigram) তেখালি থেকে মহেশপুর পর্যন্ত হয় মহামিছিল। হরিনাম সংকীর্তন করে চলে মহামিছিল। এরপর নন্দীগ্রামের মহেশপুরে হরি মন্দির মাঠে হয় মহাযজ্ঞ। মহেশপুরে হরি মন্দির মাঠে বাংলাদেশের সনাতনীদের রক্ষার জন্য হয় মহাযজ্ঞ। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, দুর্গাপুজোর সময় বাংলাদেশের বাঙালীদের উপর হামলা চালানো হয়। শুধু তাই নয় সেখানে ইসকনের মন্দিরে ঢুকে ভাঙচুর চলে। ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসতেই বাংলায় শুরু হয় প্রতিবাদ। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করে প্রতিবাদ করতে দেখা গিয়েছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। দফায় দফায় চলতে থাকে সেই প্রতিবাদ। নন্দীগ্রামের রাস্তায় প্রতিবাদ মিছিলেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। আরও একবার এই ঘটনার প্রতিবাদ করতে দেখা গেল শুভেন্দু অধিকারীকে। এই ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার নন্দীগ্রামের রাস্তায় হরিনাম সংকীর্তন করে চলে মহামিছিল। তারপরে মিছিল শেষে হয় মহাযজ্ঞ। বিশাল যজ্ঞের আয়োজন ছিল সেখানে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বহু মানুষ। বাংলাদেশের হিন্দুদের মঙ্গল কামনাতেই হয় এই মহাযজ্ঞ।