ভিসা ছাড়াই বিদেশে পাড়ি দিচ্ছেন উমা, চললেন জুরিখ শহরে
ভিসা ছাড়া ইউরোপের কোন শহরে পাড়ি দেওয়া যায় না। তবে তিনি দেবী, তাঁর ক্ষেত্রে নিয়ম আলাদা। তাই ভিসা ছাড়াই এবার সুইজারল্যান্ডে পাড়ি জমাচ্ছেন উমা। আগামী বছর মার্চে রয়েছে বাসন্তী পুজো। জুরিখ শহরে এই দুর্গাপ্রতীমা দিয়েই হবে বাসন্তী পুজো। তাই বাসন্তী পুজোর চারমাস আগেই জুরিখে যাচ্ছেন উমা।
ভিসা ছাড়া ইউরোপের কোন শহরে পাড়ি দেওয়া যায় না। তবে তিনি দেবী, তাঁর ক্ষেত্রে নিয়ম আলাদা। তাই ভিসা ছাড়াই এবার সুইজারল্যান্ডে পাড়ি জমাচ্ছেন উমা। আগামী বছর মার্চে রয়েছে বাসন্তী পুজো। জুরিখ শহরে এই দুর্গাপ্রতীমা দিয়েই হবে বাসন্তী পুজো। তাই বাসন্তী পুজোর চারমাস আগেই জুরিখে যাচ্ছেন উমা।
জুরিখে পাড়ি দিচ্ছে তিন-তিনটি দুর্গা প্রতিমা। এই মূর্তি দিয়েই এক প্রবাসী বাঙালির বাড়িতে হবে পুজো। মুর্তি তৈরি করেছেন নদিয়ার তাহেরপুর এলাকার বাদকুল্লার এক মৃৎশিল্পী। কাঠের বাক্সে করে মূর্তিগুলি পাড়ি দিচ্ছে সাত সমুদ্র পারে।
তিনটি প্রতিমাই এক চালের। মাটির দুর্গাপ্রতিমা ওজন দুই ফুট, আর লক্ষ্মী-সরস্বতী-গণেশ-কার্তিকের উচ্চতা এক ফুট। চলিত বছর অক্টোবর মাসে শুরু হয়ে মূর্তি তৈরির কাজ। এর আগেও বিজয় পালের দুর্গা প্রতিমা ও পিতলের গণেশ পাড়ি দিয়েছিল মুদূর আমেরিকার আটলান্টায়। এবার সুইজারল্যান্ডে তাঁর প্রতি পাড়ি দেওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই খুশি শইল্পী এবং নদিয়ার মানুষ