তৃণমূলের টিকিট না পেয়ে পুত্রদের সঙ্গে নিয়ে কংগ্রেসে যোগদান শামিম দাদ খান-এর
অবশেষে নিজের দল তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিট না পেয়ে কংগ্রেসেই যোগদিলেন পুরুলিয়া পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সহ সভাপতি শামীম দাদ খান সহ তার দুই পুত্র সোহেল দাদ খান এবং শাকিল দাদ খান।সোহেল দাদ খান ৮নাম্বার ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলার ছোট ছেলে শাকিল দাদ খান ছিলেন জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক।
অবশেষে তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিট না পেয়ে কংগ্রেসেই যোগদিলেন পুরুলিয়া পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সহ সভাপতি শামিম দাদ খান সহ তার দুই পুত্র সোহেল দাদ খান এবং শাকিল দাদ খান। সোহেল দাদ খান ৮নাম্বার ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলার ছোট ছেলে। শাকিল দাদ খান ছিলেন জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক। পুরুলিয়া পুরসভা নির্বাচনে তৃণমূলের টিকিট না পেয়ে ঘাসফুল ছেড়ে স্বপরিবারে জাতীয় কংগ্রেসে যোগ দিলেন তিনি। পুরুলিয়া জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাতো কংগ্রেসের ঝান্ডা হাতে তলে নেন। শামিম দাদ খানদের সঙ্গে ৮ নাম্বার ওয়ার্ডের একাধিক তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী সমর্থক মিছিল করে পুরুলিয়া শহর পরিক্রমা করে পুরুলিয়া জেলা কংগ্রেস কার্যালয়ে গিয়ে সোমবার সকলে কংগ্রেসে যোগ দেন। প্রাক্তন পুরপ্রধান শামিম দাদ খান, প্রাক্তন কাউন্সিলার সোহেল দাদ খান ও আরেক প্রাক্তন কাউন্সিলার রুকাইয়া খাতুন, এরা সবাই গত পুরুলিয়া পুরসভায় কাউন্সিলার ছিলেন। এদিন একই সঙ্গে তৃণমূল ছেড়ে জাতীয় কংগ্রেসের পতাকা তুলে নিলেন তৃণমূলের বেশ কয়েকজন নেতাও। সব মিলিয়ে পুরসভা নির্বাচনে টিকিট না পেয়ে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে একাধিক নেতাকর্মী কংগ্রেসে যোগদান করায় পৌর নির্বাচনে বেশ শক্তিশালী হল পুরুলিয়া কংগ্রেস। যার প্রভাব পড়তে পারে পুরুলিয়ার পৌরসভা নির্বাচনে বলে মনে করছেন জেলার ওয়াকিবহাল মহল।