অগ্নিকাণ্ডে মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের, বারুইপুরে 'হেনস্থা'র মুখে সুজন
- গভীর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড বারুইপুরে
- কাছারি বাজারে ভষ্মীভূত একশোর বেশি দোকান
- ঘটনাস্থলে গিয়ে 'হেনস্থা'র মুখে সুজন চক্রবর্তী
- অভিযোগে তির তৃণমূলের দিকে
করোনার আতঙ্ক, লকডাউনের জেরে এমনিতেই লাঠে উঠেছে ব্যবসা। এরইমধ্যে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে ছারখার হয়ে গেল আস্ত একটি বাজার। ভষ্মীভূত হয়ে গিয়েছে একশোরও বেশি দোকান। মঙ্গলবার বারুইপুরর কাছারি বাজারে গিয়ে হেনস্থার মুখে পড়লেন সিপিএম বিধায়ক সুজন চক্রবর্তী। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে।
দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার বড় বাজারগুলির অন্যতম বারুইপুরের কাছারি বাজার। সোমবার গভীর রাতে আচমকাই আগুন লেগে যায় বাজারে কাপড় পট্টিতে। চোখের নিমেষে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নেয়। দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে দোকানগুলি। ছ'টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় ভোরে দিকে যখন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন দমকর্মীরা, ততক্ষণে ভষ্মীভূত হয়ে গিয়েছে একশোর বেশি দোকানও। ক্ষতির পরিমাণ কোটির টাকারও বেশি। মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের।
মঙ্গলবার বেলার দিকে বৃষ্টি মাথায় করে ঘটনাস্থলে হাজির হন সিপিএম বিধায়ক সুজন চক্রবর্তী। তিনি বিধানসভা বাম পরিষদীয় দলের নেতাও বটেই। অভিযোগ, তাঁকে দেখামাত্রই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীদের একাংশ। যাদবপুরের বাম বিধায়ককে রীতিমতো হেনস্থা করা হয়। বাধ্য হয়েই ঘটনাস্থল ছেড়ে চলে যান সুজন। ঘটনার নেপথ্যে তৃণমূলের মদত রয়েছে বলে অভিযোগ। এদিন কাছারি বাজারে যান স্থানীয় বিধায়ক ও বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।