করোনার জেরে এবার বর্ধমান রাজবাড়ির রথের কোনও জাঁকজমক নেই
প্রায় ৩৫০ বছর ধরে রথ হয়ে আসছে বর্ধমান রাজবাড়িতে। এবার করোনার জেরে সেই রথেরই নেই কোনও জাঁকজমক। সকাল সাড়ে আটটায় রথের রশিতে টান পড়ে সেখানে। করোনা বিধি মেনেই এবার সেখানে অনুষ্ঠান হচ্ছে। রাজা মহতাবচাঁদের আমলে এই রথ আজকের রূপ পায়। এখানে দুটি রথ রয়েছে। একটি রাজার রথ, অন্যটি রাণীর। আগে এই রথের জাঁকজমক ছিল বিখ্যাত। এই রথের রশিতে টান পড়ার পরই বর্ধমানের বাকি রথের যাত্রা শুরু হয় আজও। রাজবাড়ির লক্ষ্মীনারায়ণ জিউ মন্দিরের প্রধান পুরোহিত উত্তম মিশ্র জানান, এখানে আগে যে দুটি রথ ছিল তার একটি রূপোর। অন্যটি পিতলের। রুপোর রথে আর নেই রূপোর রথের বদলে সেখানে সেখানে এখন কাঠের রথ হয়।
প্রায় ৩৫০ বছর ধরে রথ হয়ে আসছে বর্ধমান রাজবাড়িতে। এবার করোনার জেরে সেই রথেরই নেই কোনও জাঁকজমক। সকাল সাড়ে আটটায় রথের রশিতে টান পড়ে সেখানে। করোনা বিধি মেনেই এবার সেখানে অনুষ্ঠান হচ্ছে। রাজা মহতাবচাঁদের আমলে এই রথ আজকের রূপ পায়। এখানে দুটি রথ রয়েছে। একটি রাজার রথ, অন্যটি রাণীর। আগে এই রথের জাঁকজমক ছিল বিখ্যাত। এই রথের রশিতে টান পড়ার পরই বর্ধমানের বাকি রথের যাত্রা শুরু হয় আজও। রাজবাড়ির লক্ষ্মীনারায়ণ জিউ মন্দিরের প্রধান পুরোহিত উত্তম মিশ্র জানান, এখানে আগে যে দুটি রথ ছিল তার একটি রূপোর। অন্যটি পিতলের। রুপোর রথে আর নেই রূপোর রথের বদলে সেখানে সেখানে এখন কাঠের রথ হয়।