কালীপুজো আগে বাজি তৈরির ব্য়স্ততা তুঙ্গে চম্পাহাটিতে, দেখুন ভিডিও

 

  • কালীপুজোর আগে আর হাতে বেশি সময় নেই
  • বাজি তৈরির ব্যস্ততা তুঙ্গে চম্পাহাটিতে
  • চম্পাহাটিতে বাজি তৈরির সঙ্গে যুক্ত কুড়ি হাজারেরও বেশি মানুষ
  • প্রতিবছর এখানে বাজি তৈরি করতে আসেন বহু মানুষ 

/ Updated: Oct 20 2019, 05:07 PM IST

Share this Video
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Email

পরিবেশপ্রেমী আর আদালতের চাপে শব্দবাজি বন্ধ হয়ে গিয়েছে, বললেই চলে। কিন্তু তাতে কি! কালীপুজোর আগে ব্যস্ততা তুঙ্গে দক্ষিণ ২৪ পরগনার চম্পাহাটির হাড়াল গ্রামে। রঙ-বেরঙের আলোর বাজি তৈরিতে ব্যস্ত স্থানীয় বাজি প্রস্তুতকারকরা।  লবণাক্ত মাটিতে বছরে বছর একবার ধান ছাড়া আর তেমন চাষাবাদ হয় না। বিকল্প পেশা হিসেবে তাই বাজি তৈরিকে বেছে নিয়েছে গ্রামের দুশোটিরও বেশি পরিবার। স্রেফ হাড়ালই নয়, বাজি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত আশেপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ। সংখ্যাটা প্রায় কুড়ি হাজারেরও বেশি।  স্থানীয় বাজি শিল্পীরা জানালেন, চকলেট, দোদমার মতো শব্দবাজি আর তৈরি করেন না তাঁরা। বরং চরকা, তুব়ড়ি, রঙমশাল, বিভিন্ন শেলবাজিরই চাহিদা বেশি। তবে হাড়াল গ্রামে তৈরি তুবড়ি ও তরকাই সবচেয়ে জনপ্রিয়।