Purulia‐ জঙ্গলের বিষাক্ত কন্দ খেয়ে অসুস্থ শবর পরিবারে ৩ সদস্য, মৃত ১
জঙ্গলের বিষাক্ত কন্দ (আলুর মত ফল) খেয়ে মৃত্যু হল শবর পরিবারের এক সদস্যের। গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে ওই পরিবারের চার সদস্য। বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁদের। ঘটনাটি ঘটে পুরুলিয়ার পুঞ্চা থানার নির্ভয়পুর গ্রামে। মৃতের নাম জলধর শবর। স্থানীয় সূত্রে খবর, শবর জনজাতির মানুষেরা জঙ্গলের মাটি খুঁড়ে আলুর মত এক ধরনের ফল সংগ্রহ করে সেই ফল ভাতের সাথে তরকারি করে খান। আলু জাতীয় এই ফল স্থানীয় ভাষায় কন্দ নামে পরিচিত। বৃহস্পতিবার সকালে জলধর শবর নির্ভয়পুর গ্রামের একটি জঙ্গলে কন্দ সংগ্রহ করে বাড়িতে আনেন। সেই কন্দ সেদ্ধ করে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে জলধর শবরও খান। খাওয়ার পর থেকেই জলধর শবর ও পরিবারের চার জন সদস্য অসুস্থ বোধ করতে থাকেন। অসুস্থদের পুঞ্চা ব্লক প্রাথমিক সাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলে জলধর শবরকে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। পরে সেখান থেকে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
জঙ্গলের বিষাক্ত কন্দ (আলুর মত ফল) খেয়ে মৃত্যু হল শবর পরিবারের এক সদস্যের। গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে ওই পরিবারের চার সদস্য। বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁদের। ঘটনাটি ঘটে পুরুলিয়ার পুঞ্চা থানার নির্ভয়পুর গ্রামে। মৃতের নাম জলধর শবর। স্থানীয় সূত্রে খবর, শবর জনজাতির মানুষেরা জঙ্গলের মাটি খুঁড়ে আলুর মত এক ধরনের ফল সংগ্রহ করে সেই ফল ভাতের সাথে তরকারি করে খান। আলু জাতীয় এই ফল স্থানীয় ভাষায় কন্দ নামে পরিচিত। বৃহস্পতিবার সকালে জলধর শবর নির্ভয়পুর গ্রামের একটি জঙ্গলে কন্দ সংগ্রহ করে বাড়িতে আনেন। সেই কন্দ সেদ্ধ করে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে জলধর শবরও খান। খাওয়ার পর থেকেই জলধর শবর ও পরিবারের চার জন সদস্য অসুস্থ বোধ করতে থাকেন। অসুস্থদের পুঞ্চা ব্লক প্রাথমিক সাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলে জলধর শবরকে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। পরে সেখান থেকে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।