পৌষ সংক্রান্তিতে টুসু উৎসবে মাতল বিষ্ণুপুর, চৌ ডাল সাজিয়ে চলল নাচ-গান
রাঢ় বাংলার প্রাচীন লোক সংস্কৃতি উৎসব হল টুসু। সারা পৌষ মাস ধরে টুসুকে আরাধনার পর টুসুকে বিসর্জনের মধ্যে দিয়ে শেষ হয় রাঢ় বাংলার ঐতিহ্যের এই উৎসব। বর্তমান সময়ে টুসু গান বা চর্চায় ভাটা পড়লেও উৎসবে ভাটা পড়েনি এতোটুকু। এবারও মকর সংক্রান্তির দিন সকালে বাঁকুড়া বিষ্ণুপুরের প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত যমুনা বাঁধে দলবেঁধে টুসু শিল্পীরা চৌ ডাল নিয়ে মেতে উঠেলন উৎসবে।
রাঢ় বাংলার প্রাচীন লোক সংস্কৃতি উৎসব হল টুসু। সারা পৌষ মাস ধরে টুসুকে আরাধনার পর টুসুকে বিসর্জনের মধ্যে দিয়ে শেষ হয় রাঢ় বাংলার ঐতিহ্যের এই উৎসব। বর্তমান সময়ে টুসু গান বা চর্চায় ভাটা পড়লেও উৎসবে ভাটা পড়েনি এতোটুকু। এবারও মকর সংক্রান্তির দিন সকালে বাঁকুড়া বিষ্ণুপুরের প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত যমুনা বাঁধে দলবেঁধে টুসু শিল্পীরা চৌ ডাল নিয়ে মেতে উঠেলন উৎসবে।
পৌষ সংক্রান্তির আগের দিন রাতে চৌ ডাল সাজিয়ে তাকে গোল করে ঘিরে রকমারি গান গেয়ে জাগরণ করে টুসু আরাধনার পর ভোর থেকে মকর সংক্রান্তিতে টুসুকে বিসর্জনের পালা। চৌ ডাল নিয়ে টুসু গাইতে গাইতে, নাচতে নাচতে সকলে বিষ্ণুপুর শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজির হন প্রাচীন যমুনা বাঁধে। যমুনা বাঁধের জলে টুসু এবং চৌডালা বিসর্জন দিয়ে এক বছরের অপেক্ষা চলবে।