২০২০ টি ডুব, অভিনব ভাবনায় বর্ষবরণ বাঁকুড়ার সদানন্দের

বাংলার ছেলের অভিনব বর্ষবরণ, ২০২০ টি ডুব দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানালো বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের সদানন্দ দত্ত। নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর অনেক মানুষ অনেক রকম ভাবে সেলিব্রেশন করে। কিন্তু সদানন্দের কাছে নতুন বছরকে স্বাগত মানেই বিষ্ণুপুরের ঐতিহ্যবাহী লাল বাঁধের জলে ডুব । তাই পাঁচ বছর ধরে বাংলা ও ইংরেজি সালের নতুন বছরে এই ভাবেই ডুব দিয়ে নববর্ষকে স্বাগত জানায় বিষ্ণুপুরের যুবক সদানন্দ। 
 

/ Updated: Jan 02 2020, 12:09 AM IST

Share this Video
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Email

বাংলার ছেলের অভিনব বর্ষবরণ, ২০২০ টি ডুব দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানালো বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের সদানন্দ দত্ত। নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর অনেক মানুষ অনেক রকম ভাবে সেলিব্রেশন করে। কিন্তু সদানন্দের কাছে নতুন বছরকে স্বাগত মানেই বিষ্ণুপুরের ঐতিহ্যবাহী লাল বাঁধের জলে ডুব । তাই পাঁচ বছর ধরে বাংলা ও ইংরেজি সালের নতুন বছরে এই ভাবেই ডুব দিয়ে নববর্ষকে স্বাগত জানায় বিষ্ণুপুরের যুবক সদানন্দ। 

এবারও তার ব্য়তিক্রম হল না। ২০২০ সালকে স্বাগত জানাতে কনকনে ঠান্ডায় ঢুব দিল জলে।  লাল বাঁধের জলে ২০২০ টি ডুব দিতে ৪৫ মিনিট লাগল ঘরের ছেলের। সদানন্দের ডুব দেওয়া দেখতে লালবাগ ভরে উঠেছিল উৎসাহী জনতার সমাগম। সকাল থেকেই লাল বাঁধের পাড়ে থিকথিকে জনতা উৎসাহ দিচ্ছিল সদানন্দের এই উদ্য়োগকে। প্রতিজ্ঞা পালন করে জল থেকে এসে সদানন্দ জানান, ডুব দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে চান তিনি।

সাত বছর বয়স থেকেই এই ডুব দেওয়ার অভ্য়েস রয়েছে তাঁর। গত চার বছর ধরে প্রতিবার সালের সংখ্য়া অনুযায়ী ডুব দেন তিনি। প্রতিবারই প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য়ে মনে জেদই তাঁকে এই কাজ করতে উৎসাহ জোগায়। টিভিতে, খবরের কাগজে হামশাই  বহু মানুষকে বিভিন্ন বিষয়ে রেকর্ড গড়তে দেখেছেন সদানন্দ। আগামী দিনে ঢুব দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে চান তিনি। ইচ্ছে আছে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম তোলার। আগে থেকেই তার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিষ্ণুপুরের এই বাসিন্দা। সমাজের প্রতি তাঁর বার্তা,খেলাধুলার মধ্য়ে থাকুক আজকের প্রজন্ম। তবেই  দেহের ও মনের বিকাশ সম্ভব হবে।