গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চলছে গাজাতে। কিন্তু হিসেব বছলে যুদ্ধের গাজার বাতার দিল্লির বাতাসের থেকে অনেক পরিষ্কার
ইজরায়েলের হামলায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা। ভেঙে বড়েছে একের পর এক কংক্রীটের বহুতল। দূষণ ছড়াচ্ছে রকেট, যুদের যান, মুসাইল।
ক্রমাগত হামলার কারণে গাজার বাতাসে মিশছে বিষ। এই অবস্থায় শ্বাস নেওয়াই দুষ্কার হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ভারতের রাজধানী দিল্লির বাতাসের তুলণায় গাজার বাতাস এখনও পরি
গাজার ১২০০টি স্থানে হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েল। এই অবস্থায় গাজার আকাশে কালো ধোঁয়া নিত্য দিনের ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে। মিশছে ধূলিকণাও।
গত এক মাস ধরে গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইজায়েল। কিন্তু তারপরেও দূষণের কালো ছায়া দিল্লিতে। গাজার থেকেও বেশি দূষিত দিল্লি। তেমনই বলছে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স।
সরকারি তথ্য অনুযাযী দিল্লিতে বায়ু দূষণের হার বুধবার ছিল ৪২৬। যা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি। যার কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্কুল।
দিল্লিতে প্রত্যেক বছরই অক্টোবর আর নভেম্বরে দূষণ বাড়তে থাকে। গাড়ি, কলকারখানার যানের পাশেপাশি এই সময় উত্তর প্রদেশ আর হরিয়ানার খড় পোড়ানো হয়। যার কারণে দূষণ আরও বাড়ে।
দিল্লিতে যেখানে বায়ু গূষণের হার ৪০০। সেখানে যুদ্ধের গাজায় বায়ু দূষণের হার ৪০। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স অনুযায়ী।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স দিল্লির পাশাপাশি উত্তর প্রদেশের মুজাফ্ফরপুর -সহ বেশ কয়েকটি শহর রয়েছে দূষণের প্রথম ১০টি শহরের তালিকায়।
দূষণের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আবহাওয়া। প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে জলবায়ুর ওপর। ক্যান্সারের মত মারণ রোগের প্রকোপ ক্রমশই বাড়ছে।