জলবায়ুর দ্রুত পরিবর্তন ঠিক কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে আরও একবার সেই প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বিশ্ব। জুন মাসেও বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত।
মে মাসের তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে গেছে জুন মাসের তাপমাত্রা বৃদ্ধি। সমুদ্রের পাশাপাশি বায়ুর উষ্ণতাও বাড়ছে।
সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা টানা দ্বিতীয় মাস নতুন রেকর্ড করেছে। অ্যাটলান্টিকের তাপমাত্রা বাড়ছে।
মে মাসের পরে জুন মাসেও এই সমুদ্রের বরফ গলা অব্যাহত রয়েছে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার অবকাঠামোর পরিচালক ,গ্লোবাল ক্লাইমেট অবজারভিং সিস্টেমের প্রধান ডঃ অ্যান্থনি রিয়ার বলছেন সমুদ্র পৃষ্ঠের অসাধারণ তাপমাত্রা বিপদের ঘণ্টা বাজছে।
বিশ্বব্যাপী, সমুদ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় গড়ে ০.২ ডিগ্রি বেশি। এরই পরিণাম ভয়ঙ্কর হতে পারে।
আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা এবং প্রবাল প্রাচীর ব্লিচিংয়ের মতো জীববৈচিত্র্যের ক্ষতির সম্ভাব্য প্রভাব পড়তে পারে।
সমুদ্র মানুষের ক্রিয়াকলাপ থেকে ৯০ শতাংশের বেশি অতিরিক্ত শক্তি শোষণ করে। "আর্থ এনার্জি ভারসাম্যহীনতা নষ্ট হচ্ছে।
নিরক্ষীয় প্রশান্ত মহাসাগর জুড়ে সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এল নিনোর পরিস্থিতি এখন উদ্ভূত হতে শুরু করেছে।
উত্তর আটলান্টিক সাগরের পৃষ্ঠের তাপমাত্রার উষ্ণতা পশ্চিম আফ্রিকার পাশাপাশি উত্তর পূর্ব ব্রাজিল সহ দক্ষিণ আমেরিকার কিছু অংশে বর্ষাকালের উপর প্রভাব ফেলে