রাজনৈতিক আশ্রয় এমন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের দেওয়া হয় যারা সমস্যায় করাণে আন্তর্জাতিক সুরক্ষার দাবি করেন।
যুক্তরাজ্যে বিদেশীদের জন্য আশ্রয়ের দুটি শ্রেণী আছে। উদ্বাস্তু ও অ্যাসাইলাম শিকার
যুক্তরাজ্যে থাকতে পেলে সে সরকারী শরণার্থীর মর্যাদা পায়। এই নিয়মে সেদেশে ৫ বছপ থাকা যায়। এরপর স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করতে হয়।
ইউকেতে সরকারিভাবে আশ্রয় মঞ্জুর হলে সেই ব্যক্তিকে সুরক্ষা দেওয়া হয়। এমনকী দেশে ফেরত যেতেও বাধ্য করা যায় না। সেখানে দেওয়া হয় স্বাস্থ্য ও শিক্ষার অধিকার।
দ্যা গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে ব্রিটেনে ১ লাখ ১২ হাজার শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং ভারত থেকে বের হওয়া শরণার্থীদের প্রথম পছন্দ যুক্তরাজ্যই। ১৯৫১ সালের শরণার্থী কনভেনশন সেখায় আশ্রয়প্রার্থীদের আবাসন ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয়।
শেখ হাসিনার আগে নওয়াজ শরিফ, বেনজির ভুট্টো, পারভেজ মুশারফ এছাড়া ভারতের ললিত মোদী, বিজয় মাল্য ও নীরব মোদীও আছেন সেখানে।