ইজরায়েলে ভয়াবহ হামলা চালানো শুরু করেছিল প্যালেস্টাইনের হামাস গোষ্ঠী। তারপর গাজা ভূখণ্ডের ওপর পালটা হামলা চালানো শুরু করে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু-শাসিত ইজরায়েল।
ক্রমাগত ফসফরাস বোমা, মিসাইল হামলায় ৯ নভেম্বর পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি প্যালেস্টাইন নাগরিকের প্রাণ গেছে। উলটোদিকে, প্রচুর ইজরায়েলি মানুষও মারা গেছেন।
গাজার হাসপাতাল, স্কুল, সর্বত্র মিসাইল হামলা চালিয়েছে ইজরায়েল। এখনও পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৪ হাজার শিশুর মারা যাওয়ার খবর প্রকাশ্যে এসেছে।
এই স্লোগানেই এখন ফুটছেন প্যালেস্টাইনের মানুষ। যদিও, ইজরায়েল সরকার এই স্লোগানকে হামাস-এর সমর্থকদের স্লোগান হিসেবে দাবি করেছে এবং নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।
গাজা ও দক্ষিণ ইসরায়েলের সংঘাতের সমাধানের জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লিভারলি বৃহস্পতিবার সৌদি আরবে পৌঁছেছেন।
তাদের মধ্যে অনেক বিদেশিও আছেন বলে জানা গেছে। হামাসের হাতে বন্দীদের মুক্তির বিনিময়ে গাজায় তিন দিনের মানবিক যুদ্ধবিরতি রাখতে পারে ইজরায়েল। এর উদ্দেশ্যে আলোচনা চলছে বলে জানা গেছে।
তারা গাজায় ১৩০টি হামাসের সুড়ঙ্গের প্রবেশপথ ধ্বংস করেছে। টানেলের ভিতরে পাওয়া গেছে জল ও অক্সিজেন, যা ইঙ্গিত দেয় যে, হামাস দীর্ঘদিন ধরে ভূগর্ভস্থ থাকার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কারণ, এখানে গাজার সবচেয়ে বড় চিকিৎসা সুবিধা আছে এবং এটি বন্দরের খুব কাছে অবস্থিত। এখানে এখন হাজার হাজার রোগীর চিকিৎসা চলছে।
ইজরায়েলি বাহিনীর গুলিতে একজন প্যালেস্টাইনি মারা গেছেন। তাঁর নাম মোহাম্মদ ফরিদ থাওয়াবতা। হামাস জঙ্গিদের খতম করার অভিযানের সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন।