স্ট্রবেরিতে কম ক্যালোরি এবং শর্করা থাকে, যা এটিকে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি উপযুক্ত ফল করে তোলে। এতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে।
ড্রাগন ফলে কম শর্করা থাকে এবং এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। এতে আঁশ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
কালো জাম ডায়াবেটিসের জন্য একটি আদর্শ ফল, কারণ এটি রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এর সেবন শর্করার মাত্রা কমাতে পারে।
কমলা ভিটামিন সি এর একটি উৎকৃষ্ট উৎস। এটি শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য উপকারী। এতে উচ্চ আঁশ থাকে যা পেটের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
পেঁপেতে প্রচুর আঁশ থাকে, যা রক্তে শর্করা স্থির রাখতে সাহায্য করে। এটি ধীরে ধীরে শক্তি প্রদান করে, যার ফলে ডায়াবেটিস রোগীরা এটি সহজেই খেতে পারেন।
চেরিতে কম গ্লাইসেমিক সূচক থাকে, যার ফলে এটি রক্তে শর্করা দ্রুত না বাড়িয়ে ধীরে ধীরে শর্করা প্রদান করে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের জন্য উপকারী।
পেয়ারাতে ভিটামিন সি এবং আঁশ উভয়ই প্রচুর পরিমাণে থাকে। এর সেবন রক্তে শর্করা স্থির রাখে এবং এতে শর্করার পরিমাণ কম থাকে, যার ফলে ডায়াবেটিস রোগীরা এটি খেতে পারেন।
ডালিমে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আঁশ প্রচুর পরিমাণে থাকে। এটি হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
আপেলে আঁশ প্রচুর পরিমাণে থাকে, যা রক্তে শর্করা স্থির রাখতে সাহায্য করে। এতে প্রাকৃতিক শর্করার মাত্রা কম থাকে এবং এটি পেট দীর্ঘক্ষণ পরিপূর্ণ রাখতে সাহায্য করে।
নাশপাতিতে প্রচুর আঁশ থাকে, যা শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এটি পাচনতন্ত্রের উন্নতি করে এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখে।