এতে রয়েছে লাইকোপেনে, ভিটামিন সি, বেটা-ক্যারোটেনে-র মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যার ফলে টোমাটো খেলে ক্রোনিক রোগের ঝুঁকি অনেক কমে যায়
টোমাটো খেলে ক্লোরেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। যারফলে ক্লোরেস্টেরলের অক্সিডেন্ট-এর সমস্যা প্রতিহত করা যায়। কার্ডিয়াক ভার্সুকুলারের হেলথের সুরক্ষায় টোমাটোতে থাকা লাইকোপেনে সাহায্য করে।
টোমাটোর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিশেষ করে লাইকোপেনে প্রোস্টেট, লাং এবং ক্ষুদ্রান্তের ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে
টোমাটোতে থাকা ফাইবার কনস্টিপেশন প্রতিরোধে কাজ করে এবং স্বাস্থ্যকে সুরক্ষিত করতেও সাহায্য করে।
টোমাটোতে থাকা লাইকোপেনে এবং বেটাক্যারোটেনে চোখের দৃষ্টি বাড়াতে সাহায্য করে। বয়সের সঙ্গে চোখের সমস্যা, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া বা ক্যাটারাক্ট-এই ধরনের বিষয়কেও নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি টোমাটোতে থাকে, ফলে এটি খেলে ত্বকের পক্ষে উপকার হয়। কারণ টোমাটো ত্বকে কোলাজেন প্রোডাকশনে সাহায্য করে এবং সূর্যের আলোয় ত্বককে খারাপ প্রভাবের হাত থেকে রক্ষা করে
টোমাটোতে ক্যালোরিজের মাত্রা খুব কম থাকে। সঙ্গে থাকে প্রচুর ফাইবার। আর এই ধরনের বিষয় ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও সাহায্য করে
টোমাটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে থাকে, এছাড়াও থাকে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম। যা শক্ত হাড় তৈরিতে সাহায্য করে। এমনকী এর ফলে অস্টিওপোরোসিস হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক কম থাকে
লাইকোপেনে এবং বেটা-ক্যারোটেনে- যা টোমাটোতে প্রচুর পরিমাণে থাকে, তাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ইনফ্লেমমেটরি প্রোপার্টিসের প্রসেসে সাহায্য করে যাতে শরীরে ইনফ্লেমেশনের প্রবণতা কমে যায়
টোমাটোতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক ফাইবার থাকে। হাইড্রেশনেও সাহায্য করে টমাটো এবং শরীর থেকে টক্সিন যৌগকে কমাতেও সাহায্য করে।