উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে ডিম খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। এতে কোলেস্টেরল রোগীর সমস্যা বাড়তে পারে। বিশেষ করে ডিমের হলুদ অংশ খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এটা হার্টের জন্য ভালো নয়।
অনেক বেশি ডিম খেলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। আপনি যদি সপ্তাহে ৭টির বেশি ডিম খান তবে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এমন অবস্থায় ডিম এড়িয়ে চলতে হবে।
মুখে অতিরিক্ত ব্রণের সমস্যা থাকলে ডিম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এটি হরমোনের পরিবর্তনও করে। আপনি যদি আপনার ত্বকে ব্রণের সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে ডিম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
যাদের ওজন বেশি, তাদের ডিম থেকে দূরে থাকতে হবে। ডিম খেলে প্রোটিন পাওয়া যায় যা আপনার ওজন বাড়াতে পারে। ডিমের হলুদ অংশ অর্থাৎ কুসুম খাওয়া আপনার ওজন কমাতে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
অতিরিক্ত ভিটামিন-সি পেট ব্যথা বা ডায়রিয়া বাড়ায়। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা হতে পারে। একইভাবে অনেক বেশি ডিম খেলে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
ডিমে ক্ষতিকারক উপাদান থাকে যা খুব দ্রুত হৃদরোগের কারণ হয়। বিশেষ করে ডিমের কুসুম খেলে এই ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি যা ফুসফুসের ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।