Bangla

চলতি শতকের শেষেই বিশ্ব উষ্ণায়নের কবলে পড়তে পারে সারা গোটা বিশ্ব।

মারাত্মক গরমে বাড়তে চলেছে হার্ট অ্যাটাক, হিট স্ট্রোক। সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলির পরিণাম হবে ভয়ংকর। তালিকায় প্রথমেই রয়েছে ভারতের নাম।

Bangla

পারডিউ এবং পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের যৌথ উদ্যোগ

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে গবেষণার রিপোর্টে উদ্বেগজনক তথ্য। বিশ্ব উষ্ণায়নে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে পৃথিবীর। যা আগামীদিনে মানবজাতির ধ্বংস ডেকে আনবে।

Image credits: Our own
Bangla

গবেষকরা জানাচ্ছেন,

একজন মানুষের ক্ষেত্রে যতটা সম্ভব তাপমাত্রা সহ্য করার ক্ষমতা রাখে, তার চেয়ে অধিক তাপ এবং আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ভোগ করতে হবে। ফলে হার্ট অ্যাটাক এবং হিট স্ট্রোকের মাত্রা ক্রমশ বাড়বে।

Image credits: Our own
Bangla

বিশ্বের তাপমাত্রা যদি আরও দুই ডিগ্রি বেড়ে যায়

তবে ভারত, পাকিস্তান মিলিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন প্রায় ২০ কোটি ২ লাখ মানুষ। চিনের ১০ কোটি এবং আফ্রিকার সাহারা অঞ্চলের ৮০ লাখ মানুষও পড়তে পারেন মৃত্যুর মুখে।

Image credits: Our own
Bangla

কলকাতার অবস্থাও তীব্র দহনে জ্বলবে

তাপমাত্রা সহ্যশক্তির চেয়ে অনেক বেশি বাড়তে শুরু করবে। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি পৌঁছবে চরমে। একই পরিস্থিতির শিকার হবেন দিল্লির বাসিন্দারাও।

Image credits: Our own
Bangla

অন্যান্য দেশেও পরিস্থিতি হবে ভয়াবহ

ভারত ছাড়াও অন্য দেশের একাধিক শহরও রয়েছে এই তালিকায়। সাংহাই, মুলতান, নানজিং এবং ইউহানেও সহ্যের চরমে পৌঁছবে গরম।

Image credits: Our own
Bangla

যেসব এলাকাগুলিতে সাধারণ নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের বাস

অধিকাংশ পরিবারের কাছেই এসি বসানোর ক্ষমতা নেই, ফলে গরম সহ্য করার সম্ভাবনা কম।

Image credits: Our own
Bangla

বিশ্ব উষ্ণায়নের জেরে তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রির বেশি বেড়ে গেলে

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা, নিউ ইয়র্ক, হাইস্টন, শিকাগোর মতো শহরগুলিও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

Image credits: Our own
Bangla

মাত্রাতিরিক্ত গরমে নাস্তানাবুদ হবেন

দক্ষিণ আমেরিকা থেকে শুরু করে, অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দারাও।

Image credits: Our own
Bangla

এই দুর্ভোগ থেকে বাঁচার উপায় কী?

গ্রিন হাউস গ্যাসের ব্যবহার কমানো। বিশেষ করে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ না কমলে পরিবেশ দূষণ বাড়তেই থাকবে, যার ফলে তাপমাত্রা সমস্ত মানুষকে ঠেলে দেবে মৃত্যুর দিকে।

Image Credits: Our own