৪০ বছর বয়সের পরে, একজন ব্যক্তির খাদ্যের বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত এবং কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, চর্বি, ভিটামিন এবং খনিজসমৃদ্ধ একটি সুষম খাদ্য তৈরি করা উচিত।
বয়স কম দেখাবে এই কয়েকটা খাবার নিয়মিত খেলে। আসুন জেনে নিই, সেই ৫টি সুপারফুডের কথা, যা আপনাকে ৪০ বছর বয়সের পর অবশ্যই খেতে হবে।
ফাইবার-অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বেরি হার্টকে এবং ত্বককে পুষ্ট করে, উজ্জ্বলতা বজায় রাখে। এটি কোষগুলিকে মুক্ত র্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে, ফলে বার্ধক্য প্রক্রিয়া ধীর হয়।
ডিম প্রাকৃতিক মাল্টিভিটামিন, যা প্রোটিন এবং ভিটামিনের ভাণ্ডার। মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভালো কোলেস্টেরলের উৎস এবং এতে উপস্থিত লিউসিন পেশীকে শক্তিশালী করে।
ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ চর্বিযুক্ত মাছ হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা সক্রিয় রাখে। এতে ভিটামিন ডি রয়েছে, এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
কুইনোয়া ফাইবার সমৃদ্ধ, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এটি ৪০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর বিকল্প হিসাবে তৈরি করে।
সবুজ শাক-সবজি যেমন পালং শাক, মেথি, বাথুয়া ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। শরীরে পুষ্টির পাশাপাশি এটি আয়রনও সরবরাহ করে, যা রক্তস্বল্পতা এবং অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ করে।